লসিকা গ্রন্থির ক্যানসারের চিকিৎসায় আশার আলো

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫:৫৩

লিম্ফোমা কী?


লিম্ফোমা রক্তের একধরনের ক্যানসার, যা আমাদের শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ কোষ লিম্ফোসাইট থেকে উৎপন্ন হয়। এই কোষগুলো সাধারণত জীবাণু ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে, কিন্তু কখনো কখনো জিনগত ত্রুটির কারণে এরা অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করে ও ক্যানসারে রূপ নেয়। এর ফলে লসিকা গ্রন্থিগুলো ফুলে যায়।


লিম্ফোমা মূলত দুই ধরনের —


১. হজকিন লিম্ফোমা ও


২. নন-হজকিন লিম্ফোমা


হজকিন লিম্ফোমায় ‘রিড-স্টার্নবার্গ সেল’ নামের বিশেষ কোষ পাওয়া যায়, যা এই রোগের পরিচায়ক। অপরদিকে নন-হজকিন লিম্ফোমা অনেক বৈচিত্র্যময় এবং তুলনামূলকভাবে বেশি সংখ্যায় দেখা যায়।


লিম্ফোমার লক্ষণ কী



  • গলা, বগল বা কুঁচকিতে লিম্ফ নোড বা লসিকা গ্রন্থি ফুলে যাওয়া।

  • দীর্ঘস্থায়ী জ্বর, রাতে অতিরিক্ত ঘাম, ওজন কমে যাওয়া।

  • অবসাদ, ক্ষুধামান্দ্য ও লিভার প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া।


এই উপসর্গগুলো যদি এক মাসের বেশি স্থায়ী হয়, তবে দ্রুত রক্তরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।


চিকিৎসার প্রধান ধাপ


লিম্ফোমার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের ধরন, পর্যায় ও রোগীর বয়সের ওপর। প্রচলিত চিকিৎসার মধ্যে আছে—



  • কেমোথেরাপি

  • রেডিওথেরাপি

  • ইমিউনোথেরাপি

  • টার্গেটেড থেরাপি

  • বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট

  • ইমিউনোথেরাপি কী


ইমিউনোথেরাপি একধরনের আধুনিক চিকিৎসা, যা শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ক্যানসার কোষের বিরুদ্ধে লড়াই করে।


টার্গেটেড থেরাপি: নির্দিষ্ট লক্ষ্যভিত্তিক চিকিৎসা


টার্গেটেড থেরাপি ক্যানসার কোষের নির্দিষ্ট জিন বা প্রোটিনকে আঘাত করে, ফলে সুস্থ কোষ কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমন ইব্রুটিনিব ও একালাব্রুটিনিব ম্যান্টল সেল লিম্ফোমা ও ওয়ালডেনস্টরম ম্যাক্রোগ্লোবিউলিনেমিয়াতে কার্যকর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও