বিটিআরসি কি ফরমাশ তামিলের কমিশন হবে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৩:৪৬

ধরা যাক, জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ লাইসেন্সের আবেদন এসেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) কাছে। এই আবেদন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পাঁচ মন্ত্রী নিয়ে গঠিত কমিটির কাছে পাঠাবে বিটিআরসি। মন্ত্রীরা সিদ্ধান্ত নেবেন, এই লাইসেন্স কে পাবে, কতটি পাবে। বাংলাদেশের বাস্তবতা বিবেচনায় আগে হয়তো এক মন্ত্রীর প্রভাব প্রাধান্য পেত। নতুন আইন বাস্তবায়ন হলে সেখানে আরও চার মন্ত্রীর প্রভাব খাটানোর সুযোগ তৈরি হবে। বিটিআরসির কাজ হবে, সেই কমিটির ফরমাশ কার্যকর করা।


অন্তর্বর্তী সরকার টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশের যে খসড়া প্রকাশ করেছে, তা কার্যকর হলে বিষয়টি এমনই দাঁড়াবে। ‘স্বাধীন’ প্রতিষ্ঠান বিটিআরসি চাইছিল, প্রভাবমুক্তভাবে কাজ করতে স্বায়ত্তশাসন ফিরে পেতে। অথচ ঘটতে যাচ্ছে তার উল্টো।


বর্তমান বিধান অনুযায়ী, বিটিআরসির সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়গুলো ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনে হয়ে থাকে। এখন দুটি কমিটি বিটিআরসির মাথার ওপর বসানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। একে বিটিআরসির ওপর ‘অযথা ওপরওয়ালা বসানো’র সঙ্গে তুলনা করছেন প্রযুক্তি নীতিমালা পরামর্শক আবু নাজম মো. তানভীর হোসেন।


বিটিআরসির কর্মকর্তারাও ক্ষুব্ধ। তাঁরা বলছেন, এতে কমিশনের ওপর রাজনৈতিক প্রভাব বাড়বে। বিটিআরসি চেয়ারম্যান মো. এমদাদ উল বারী বলছেন, পূর্বানুমোদন যদি প্রতি পদে পদে নিতে হয়, সেটা জবাবদিহি নয়, নিয়ন্ত্রণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও