৭,৫০০ চিকিৎসকের পদোন্নতি হচ্ছে, স্বাচিপ সদস্যরা বাদ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০২

নিয়মিত পদোন্নতি থেকে বেশ কিছু চিকিৎসক বাদ পড়েছেন। পাশাপাশি সুপারনিউমারারি পদেও কয়েক শ চিকিৎসক পদোন্নতি পাননি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, পদোন্নতি না পাওয়া চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। বাস্তবে দলীয় রাজনীতি থেকে মুক্ত হতে পারছে না চিকিৎসা খাত।


আবার পদোন্নতি পেয়ে কাজে যোগ দেওয়ার পর সেই পদোন্নতি বাতিল করেছে মন্ত্রণালয়। এমন সাতজন চিকিৎসক বুঝতে পারছেন না, তাঁদের পদোন্নতি কেন বাতিল হলো। তাঁরা বলছেন, এটা অন্যায়। মন্ত্রণালয় বলছে, এই পদোন্নতি ভুল ছিল।


রাজনৈতিক বিভাজন দেশের চিকিৎসা খাতকে দুর্বল করেছে। ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত স্বাস্থ্য খাতে একক প্রাধান্য বিস্তার করেছিল আওয়ামী লীগ–সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)। মহাপরিচালক, অধ্যক্ষ, পরিচালক, তত্ত্বাবধায়ক, প্রকল্প পরিচালকসহ স্বাস্থ্য খাতের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন স্বাচিপের সদস্য বা আওয়ামী লীগ–সমর্থিত চিকিৎসকেরা। ছুটি পাওয়া, বিদেশ যাওয়া, গবেষণার ফান্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরাই এগিয়ে ছিলেন।


ওই ১৫-১৬ বছরে কোণঠাসা অবস্থায় ছিলেন বিএনপি–সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এবং জামায়াত–সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরামের (এনডিএফ) সদস্যরা। এ ছাড়া বাম রাজনীতির সমর্থক চিকিৎসকেরা এবং কোনো ধরনের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নন এমন চিকিৎসকেরা ঠিক সময়ে পদোন্নতি, প্রাপ্য সুযোগ-সুবিধা বা স্বীকৃতি পাননি। এটা ছিল অন্যায়। অনেকে মনে করছেন, এখনো একই ধরনের অন্যায় হচ্ছে। রাজনৈতিক পরিচয়ে চিকিৎসকদের পদোন্নতি দেওয়া বা বঞ্চিত করা অথবা বৈষম্য করা ঠিক নয়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসা শিক্ষা। মূল্য দিতে হয় সাধারণ মানুষকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও