You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রূপ হারাচ্ছে ‘সাগরকন্যা’, পর্যটন-প্রতিবেশের কী হবে?

বঙ্গোপসাগরের যে তীরভূমি থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অনন্য দৃশ্য দেখা যায়, সেই কুয়াকাটার সৌন্দর্য ফিকে হতে বসেছে দূষণ আর অব্যবস্থাপনায়।

‘সাগরকন্যা’ হিসেবে পরিচিত এ পর্যটন কেন্দ্রে সম্প্রতি গিয়ে দেখা গেল, কয়েকটি ঝাউগাছ ভেঙে পড়ে আছে সৈকতের এক অংশে। আর জিরো পয়েন্টে বা মূল অংশে বালুক্ষয় রোধে দেওয়া জিও ব্যাগের ফাঁকফোকড়ে উঁকি দিচ্ছে ফেলনা প্লাস্টিকের বোতল-আবর্জনা।

সৈকতেই বসেছে সারি-সারি অস্থায়ী দোকানপাট। জিরো পয়েন্টে প্রবেশের সময় ঠিক ডানপাশেই একসময় গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনার কংক্রিটের জঞ্জাল পড়ে রয়েছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে।

সেগুলোর টুকরো আবার ঢেউয়ের তালে তালে এসে জমছে সৈকতে। সাগরপাড়ে রয়েছে জিও ব্যাগের সারি; কোথাও কোথাও ফেটে বের হচ্ছে বালু। আবার শ্যাওলাধরা পিচ্ছিল এসব ব্যাগে পড়ে পর্যটক আহত হচ্ছে হরহামেশাই।

সৈকতের এ বেহাল দশায় পর্যটক দেখা গেছে কমই। এক সময়ের অপরূপ এ সৈকতের মোহে অনেকে এখন এসে হতাশ। বিরক্ত হয়ে কেউ কেউ বলেই বসছেন, আর আসতে চান না এখানে।

আকৃষ্ট হওয়ার কী আছে

ঢাকা থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কুয়াকাটা সৈকতের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ কিলোমিটার। পূবের গঙ্গামতি বন থেকে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দেখা যায় সবচেয়ে ভালো।

শীতের সময় নানা প্রজাতির অতিথি পাখির দেখা মেলে এ সৈকতে। রয়েছে শুটকিপল্লি, খোলামেলা পরিবেশ। তার সঙ্গে সমুদ্রের ঢেউ আর ঝাউবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের আকৃষ্ট করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন