You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে দুই গোল বদলে দিয়েছিল জিনেদিন জিদানের জীবন

কী লেখা হয়েছে ‘টু গোলস দ্যাট চেঞ্জড আ লাইফ’ অধ্যায়ে
ফ্রান্স-ব্রাজিল। স্বপ্নের ম্যাচ।

তবে সেটা ফ্রান্স বনাম ব্রাজিল, ব্রাজিল বনাম ফ্রান্স নয়।

পার্থক্য? অনেক।

ফ্রান্স খেলবে নিজেদের মাঠে। গোটা ফ্রান্স! দেশজুড়ে সাজ সাজ রব। কারণটা ফাইনাল, কারণটা প্রতিপক্ষও। ছুটির দিনগুলোর জন্য অনেক ফরাসির গ্রীষ্মকালীন অবকাশ শুরু হয়েছিল একটু আগেভাগেই। প্রাত্যহিক কাজের বাইরে মনটাকে একটু ঘুরিয়ে আনতে বিশ্বকাপ ফাইনালের চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে! বিশুদ্ধবাদীরা ’৮৬ মেক্সিকো বিশ্বকাপে ফ্রান্স-ব্রাজিল ম্যাচের মতো আরেকটি ম্যাচ দেখার অপেক্ষায়। সেবার কিংবদন্তি কোচ টেলে সান্তানার ব্রাজিল বাদ পড়ে কোয়ার্টার ফাইনালে।

ব্রাজিল। ব্রাসিল!

একটি স্বপ্ন।

একটি ছবি। আর একটি গান; ‘অ্যাকুয়ারেলা দো ব্রাসিল’। অন্য খেলোয়াড়, পরিচালক ও কোচদের মতোই জিজুও সুরটি মাথায় নিয়ে বাসে পেছনের দিকে বসলেন। ক্লেয়ারফঁতে থেকে স্তাদে দে ফ্রান্সে যাওয়ার পথে রাস্তার দুই প্রান্তেই উল্লসিত জনতা।

জিদানের পরিবার তাঁর বাবা-মায়ের বাসায়। লুকাকে দেখে রাখতে হয়। ভেরোনিকা ও এনজো গ্যালারিতে। কিছু বন্ধুবান্ধবও আছে। সবাই জিদানের জয় দেখার অপেক্ষায়। আর জিদান কী ধাতুতে তৈরি, তা দেখতে চাইছেন বিশেষজ্ঞরা। ওই বিশ্বকাপে তখন পর্যন্ত দুগারে গোল করেছেন, লিজারাজু গোল করেছেন, শুধু জিদানই পারেননি। ইতালির বিপক্ষে পেনাল্টি শুটআউটে লক্ষ্যভেদকে তো আর গোল বলা যায় না।

ফাইনালে উঠে আসার আগে ১২ গোল করেছে ফ্রান্স, ব্রাজিল ১৪টি। কিন্তু ব্রাজিলের ৭ গোল হজমের তুলনায় ফ্রান্স মাত্র ২ গোল হজম করেছে এই পথে। একটি ম্যাচও ব্রাজিল হেরেছেও। নরওয়ের বিপক্ষে। ব্রাজিলিয়ানদের যে ধারাবাহিকতা নেই, তার প্রমাণ ওই হার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন