You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শাহজালাল বিমানবন্দরে ট্রলি নিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা

বুধবার (১ অক্টোবর) ভোর ৪টা। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আকাশে তখন তুমুল ঝড়-বৃষ্টি। নিরাপদে অবতরণ করতে না পেরে ঢাকার চারপাশে চক্কর দিচ্ছিল বিভিন্ন দেশ থেকে যাত্রী নিয়ে আসা পাঁচটি উড়োজাহাজ। এক পর্যায়ে বৃষ্টি কিছুটা কমলে উড়োজাহাজগুলো অবতরণের অনুমতি দেয় কর্তৃপক্ষ।

পরে একে একে নিরাপদে অবতরণ করে উড়োজাহাজগুলো। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন যাত্রীরা। কিন্তু এর পরই ঘটে বিপত্তি। দৌড়ে সব যাত্রী ছুটে যান ট্রলি আনতে। পর্যাপ্ত ট্রলি এবং শৃঙ্খলা না থাকায় শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি-হাতাহাতি। তাদের নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খান নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এভাবে ঘণ্টাখানেক ধরে বিমানবন্দরে চরম বিশৃঙ্খলা চলতে দেখা যায়।

যাত্রীদের অভিযোগ, শাহজালাল বিমানবন্দরে ট্রলি সংকট এবং বিভিন্ন অব্যস্থাপনা দিন দিন বাড়ছে। আবার বিমানবন্দর থেকে ট্রলিতে লাগেজ নিয়ে বের হতেও ঘটছে বিপত্তি। কারণ, টার্মিনাল-১ ও ২ এর ‘ক্যানোপি’ গ্রিল দিয়ে আটকানো। ফলে ট্রলিতে মালামাল নিয়ে টার্মিনালের বাইরে যেতে পারছেন না যাত্রীরা। বাধ্য হয়ে মাথায় লাগেজ নিয়ে বের হচ্ছেন। এতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়ছেন বয়স্ক, নারী-শিশু ও অসুস্থ যাত্রীরা। অথচ বিশ্বের সব বিমানবন্দরেই ট্রলি নিয়ে বিমানবন্দর এরিয়ার যে কোনো প্রান্তে মালামাল বহন করতে পারেন যাত্রীরা।

তবে বিমানবন্দরে ট্রলি সংকট ও ট্রলি নিয়ে বের হওয়ার সুযোগ বন্ধের বিষয়ে ঠুনকো যুক্তি দিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। তাদের দাবি, বিমানবন্দরে পর্যাপ্ত ট্রলি আছে। কিন্তু যখন একসঙ্গে চার-পাঁচটি উড়োজাহাজ অবতরণ করে, তখন ট্রলি সরবরাহে কিছুটা চাপ তৈরি হয়। এ চাপ লাঘবেই ক্যানোপির বাইরে ট্রলি নেওয়ার পথ বন্ধ করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন