You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফিলিস্তিনের স্বাধীনতায় ইউরোপের স্বীকৃতি নিষ্ফল, চাবিকাঠি যুক্তরাষ্ট্রের হাতে

জাতিসংঘের মঞ্চে ফিলিস্তিনকে স্বাধীনতা রাষ্ট্র হিসেবে ব্রিটেন ও ফ্রান্সের স্বীকৃতি শতবর্ষী ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের ইতিহাসে এক অভূতপূর্ব মুহূর্ত। তবে এটি এক ধরনের কূটনৈতিক ঝুঁকিও। কারণ, বড় ইউরোপীয় শক্তিগুলো মনে করছে—সংঘাত এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তাদের এমন নজিরবিহীন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হতে হচ্ছে।

গাজার বর্তমান বিপর্যয়ের প্রেক্ষাপটে ইসরায়েল ও হামাস—দুই পক্ষেরই তীব্র সমালোচনা করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। তিনি বলেছেন, ‘গায়ের জোরের ওপর নয়, ন্যায়ের জয় হতে হবে।’ তাঁর এই পদক্ষেপের সঙ্গে আছে যুক্তরাজ্য ও সৌদি আরব। এর লক্ষ্য মূলত দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকে জীবিত রাখা।

ইউরোপীয় নেতারা বিশ্বাস করেন, বহু বছর ধরে আলোচিত এই আন্তর্জাতিক ফর্মুলাই দুই দেশের সমাজের জন্য ন্যায়সংগত ভবিষ্যতের একমাত্র পথ। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস নিউইয়র্কে এক সম্মেলনে বলেছেন, যদি এই দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কার্যকর না হয়, তাহলে এর বিকল্প হবে তথাকথিত ‘এক রাষ্ট্র সমাধান।’ আর এর অর্থ হবে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি আধিপত্য ও নিপীড়ন। তিনি বলেছেন, কোনো অবস্থাতেই ফিলিস্তিনিদের গণহারে শাস্তি দেওয়া, অনাহার কিংবা জাতিগত নির্মূলকে ন্যায়সংগত বলা যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন