You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘অবৈধ’ গাড়ি চলে গোঁজামিলে

প্রশাসনিক অনুমতি এবং টেবিল অব অর্গানাইজেশন অ্যান্ড ইকুইপমেন্ট (টিওঅ্যান্ডই) ভুক্ত হওয়া ছাড়াই চলছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের ৭৭টি গাড়ি। ফলে এসব গাড়ির জন্য খরচের (জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণ) আইনি ভিত্তি নেই। ‘গোঁজামিল’ দিয়ে চলছে টাকা বরাদ্দ। যেন মাসে মাসে এসব গাড়ির খরচ জোগাচ্ছে ‘ভূতে’।

আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে এসব তথ্য জানা গেছে। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারি দপ্তর বা সংস্থা কোনো গাড়ি ব্যবহার করলে সে জন্য প্রশাসনিক অনুমোদন নেওয়া এবং টিওঅ্যান্ডইভুক্তি বাধ্যতামূলক। এসব না থাকলে সংশ্লিষ্ট গাড়ির জ্বালানি, রক্ষণাবেক্ষণসহ অন্যান্য ব্যয়ের জন্য সুনির্দিষ্ট সরকারি বরাদ্দ রাখার সুযোগ নেই। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন মাউশির ওই ৭৭ গাড়ির জন্য খরচ নিয়মের মধ্যে হচ্ছে না।

অবশ্য মাউশি সম্প্রতি এই ৭৭টি গাড়ি টিওঅ্যান্ডইভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে। এসব গাড়ি ব্যবহারের জন্য ‘ভূতাপেক্ষ’ অনুমোদন চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) মো. মজিবর রহমান বলেছেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই, অবশ্যই তিনি খোঁজখবর নেবেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর মাউশি দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করে। সারা দেশে এই দপ্তরের অধীন ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয় এবং এসব আঞ্চলিক কার্যালয়ের অধীন জেলা শিক্ষা অফিস রয়েছে। নথিপত্র ঘেঁটে এবং মাউশির কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে মাউশির প্রধান কার্যালয়, আঞ্চলিক ও জেলা কার্যালয়ে ১০৩টি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে ২৬টি গাড়ি মাউশির সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের (সেসিপ) আওতায়। এসব গাড়ির জ্বালানি ও অন্যান্য খরচও এই প্রকল্প থেকে ব্যয় হচ্ছে। বাকি ৭৭টি গাড়ি এরই মধ্যে সমাপ্ত হয়ে যাওয়া একাধিক প্রকল্পের। মাউশি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত দপ্তরটির মাত্র পাঁচটি গাড়ি টিওঅ্যান্ডইভুক্ত করা হয়েছে। বাকি গাড়িগুলো টিওঅ্যান্ডইভুক্তি ছাড়াই ব্যবহার করা হচ্ছে। এসব গাড়ির বেশির ভাগই টিচিং কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট (টিকিউআই), সেসিপসহ একাধিক প্রকল্প থেকে নেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন