
বিপুল ব্যয়ের পোস্টাল ভোটিংয়ে সাড়া মিলবে তো?
প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটে আনতে নির্বাচন কমিশন বিপুল অর্থ ব্যয়ের পরিকল্পনা সাজালেও তাতে সাড়া কতটা মিলবে, তা নিয়ে সংশয় আছে বিশেষজ্ঞদের।
ইতোমধ্যে নতুন অ্যাপ তৈরিসহ পদ্ধতি উন্নয়নে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। বিদেশে ব্যালট পাঠানো এবং বিদেশ থেকে আনাসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার ব্যয় প্রাক্কলন করেছে নির্বাচন কমিশন।
এর বাইরে প্রবাসে এনআইডি সেবা দিতে বাংলাদেশ মিশনে যন্ত্রপাতি স্থাপন, প্রশিক্ষণ, ইসি কর্মকর্তাদের আসা যাওয়ার ব্যয় তো আছেই।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য আব্দুল আলীম বলছেন, ডাকযোগে ভোট নিতে যে খরচ, সেই তুলনায় ভোটদানের হার বেশিরভাগ দেশেই খুব কম হয়। তারপরও দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের অবদানের কথা বিবেচনা করে তাদের ভোটের সুযোগ দেওয়া ‘জরুরি’।
প্রবাসীদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার পাশাপাশি ডাকযোগে তাদের ভোট নেওয়ার জন্য এরইমধ্যে জোরেশোরে প্রচারে নেমেছে নির্বাচন কমিশন।
ছয় মাস ধরে বেশ কয়েকটি দেশে ভোটার নিবন্ধনের কাজ শুরু হয়েছে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে সিইসি, নির্বাচন কমিশনার, সচিবসহ কমিশনের কর্মকর্তাদের প্রশাসনিক ও কারিগরি টিম সঙ্গে নিয়ে নানা দেশ সফর সূচি রয়েছে।