বিসিবি সভাপতির লড়াইয়ে এগিয়ে কে, কারা আলোচনায়

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২৫, ১৪:১০

বিসিবি নির্বাচনে জিততে হলে কাউন্সিলরদের ভোটেই জিততে হবে পরিচালকদের। বিসিবির গঠনতন্ত্রে ১৭১ জন কাউন্সিলরের ৭৬ জনই ঢাকার ক্লাব থেকে আসেন। আবার বোর্ডের ২৫ সদস্যের মধ্যে ১২ জন আসেন ক্লাব ক্রিকেট থেকে। বিভাগীয় ও আঞ্চলিক পর্যায় থেকে আসেন ১০ জন। 


যে কয়েকজন সভাপতি প্রার্থীর কথা শোনা যাচ্ছে এর মধ্যে কে এগিয়ে রয়েছে? সাবেক পরিচালক রফিকুল ইসলাম বাবু ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে একটা কথা বলি এখন যে অবস্থায় রয়েছে সেখানে সভাপতি কে হবে তার আগে ডিরেক্টর কে হবে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। তারপর সভাপতি ব্যাপারটা আসবে, তার আগে কেউ বলতে পারবেনা যে সভাপতি কে হবে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের এমন পরিস্থিতি আসলে এই মুহূর্তে।’


সভাপতি হিসেবে যে প্রার্থীদের নাম শোনা যাচ্ছে সে বিষয়ে বাবু বললেন, ‘অনেকের নামই শোনা যাচ্ছে আলোচনায়। এগুলো আসলে হাওয়ায় ভাসতেছে বলবো। এটা তো ওপেন যে কেউ নির্বাচন করতে পারবে, এটা তাদের একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার ইলেকশন করবে কি করবে না।’


সাবেক আরেক পরিচালক সিরাজউদ্দিন আলমগীর নির্বাচন ইস্যুতে ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘আমি চাই ফ্রেশ ব্লাড আসুক এবং যারা পুরোনো আছে তাদের একটা কম্বিনেশন হোক। একই লোক বারবার প্রতিনিধিত্ব করার চেয়ে পুরনো লোক যাদের অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং যারা নতুন আসবে নতুন আইডিয়া আছে এদের একটা কম্বিনেশন হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।’


এরপর তামিমের বিসিবির দায়িত্বে আসা নিয়ে আলমগীর বললেন, ‘আমাদের সভাপতির পদটা এডমিনিস্ট্রেটেড বা কর্পোরেট এরকম না। সাবেক খেলোয়াড়দের মধ্যে এরকম দক্ষতা যদি থাকে তারাও আসতে পারে। তামিমের কথা শোনা যাচ্ছে সেও ভালো ক্যান্ডিডেট, ওর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অর্জন রয়েছে। ওর যে ক্রিকেট মেধা যে পরিচিতি সে ভালো ক্যান্ডিডেট।’


ফারুক আহমেদের বিসিবি সভাপতি হওয়ার বিষয়ে অবশ্য আলামগীর জানালেন, ‘মনে হয় না ফারুক ভাইয়ের খুব একটা কানেকশন আছে। বা যে অবস্থান আছে আমার মনে হয় না উনি করবে। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কথাও শোনা যাচ্ছে। এখন তো এই দুজনের নামই শোনা যাচ্ছে বেশি। ভালো একজন কেউ আসুক এটাই প্রত্যাশা করি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও