
টাইম ট্রায়ালে বোঝা যায় কে ফিট, কার আরও কাজ করতে হবে : নাথান কেলি
‘টাইম ট্রায়াল’ শব্দটার সাথে যেন নতুন করে পরিচিত হচ্ছে দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। নাথান কেলির কারণে এবার এই ফিটনেস পরীক্ষাটি ব্যাপক আলোচনায়। ক্রিকেটারদের ফিটনেস পরীক্ষাপর্ব চলছে এই পদ্ধতিতে।
অতীতের ইয়ো ইয়ো টেস্ট বা বিপ টেস্টের চেয়ে কতটা আলাদা প্রশ্ন থেকেই যায়। স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি মনে করেন, এই পরীক্ষার মাধ্যমেই একজন ক্রিকেটারের ফিটনেসের সিংহভাগ বোঝা সম্ভব, 'ইয়ো ইয়ো টেস্ট ও বিপ টেস্ট অনেক সময় শেষ করা যায় না। ঐ দুই টেস্টে যারা পাশ করত, তারা এই টাইম ট্রায়াল টেস্টেও পাশ করবে। এই টেস্টে বোঝা যায় কে ফিট, কার আরও কাজ করতে হবে। যে টেস্টই ব্যবহার করুন না কেন, তা থেকে ফলাফল বোঝাটাই জরুরি।'
টাইম ট্রায়ালে কেউ ভালো করেননি মানে যে এই নয় তার ফিটনেস ভালো না, 'যে কারও যেকোনো জায়গায় ঘাটতি থাকতে পারে। কেউ টাইম ট্রায়ালে ভালো করেনি। কিন্তু জিমে খুব ভালো করছে। আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি, কার কোথায় উন্নতি দরকার।'
শিষ্যদের সাড়াতে মুগ্ধ কেলি বলেন, 'এমন শুনছি অনেকে বলছে এসব টেস্ট নতুন। এটা ঠিক নয়। আমি যোগ দেওয়ার পর ১৮ মাস ধরেই এসব হচ্ছে। খেলোয়াড়দের উন্নতি মনিটর করার জন্য নিয়মিতই এসব করছি। ছেলেরা মোটিভেটেড। খুব পরিশ্রমী। তারা সেরা হতে চায়। তাদের এনার্জি ও উৎসাহ দারুণ।'
- ট্যাগ:
- খেলা
- ফিটনেস ক্যাম্প
- ক্রিকেট অঙ্গন