You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তারপরেও কথা বলে ভাইরাল হতে আসব না

১৪ বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারে অনেক ঘাতপ্রতিঘাত পেরিয়েই আজকের অবস্থানে এসেছেন তানিয়া বৃষ্টি। গত সপ্তাহে প্রচার হয়েছে তাঁর অভিনীত নারীপ্রধান চরিত্রের নাটক ‘জয়িতার দিনরাত্রি।’ পরিচালনা করেছেন তুহিন হোসেন। মোশাররফ করিমের সঙ্গে শুটিং ও ব্যক্তিগত নানা প্রসঙ্গে প্রথম আলোর মুখোমুখি হলেন এই অভিনেত্রী।

মোশাররফ করিমের সঙ্গে ‘জায়গায় খায় জায়গায় ব্রেক’ ‘অভিনেতা’সহ একাধিক জনপ্রিয় নাটকে জুটি হয়েছেন, তবু পর্দায় আপনাদের কম দেখা যায়...

তানিয়া বৃষ্টি: পুরোপুরি ঠিক নয়। আমাদের কাজ কম হয়ছে, এটা বলা যাবে না। মাঝে মোশাররফ ভাই ওটিটি ও সিনেমার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ ছাড়া দেশের বাইরে ছিলেন। নাটকে তিনি সময় দিতে পারছিলেন না। যে কারণে কাজ কিছুটা কম হয়েছে।

অভিনয় কখনো ছেড়ে দিতে চান?

তানিয়া বৃষ্টি: আমি অলরাউন্ডার না। আমার মনে হয় অভিনয় ও সংসার একসঙ্গে চালিয়ে যাওয়ার মতো মেয়ে আমি না। এটা আমার কাছে মনে হয়। যে কারণে বিয়ের পর অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। তবে এখনই যেহেতু বিয়ে করছি না, পরে কী হয়, সেটা সময়ই বলে দেবে। তখনকার সিদ্ধান্ত তখনই নিতে চাই। নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার কথা বলছি।

অনেক তারকাই দেশের বাইরে চলে যাচ্ছেন, আপনি কী ভাবছেন?

তানিয়া বৃষ্টি: আমি যখন মিডিয়া বা সবকিছু থেকে দূরে সরে যাব, তখন হয়তো দেশের বাইরে চলে যেতে পারি। দেশে থাকার ইচ্ছাটা আমার সেভাবে নেই, এটা সত্য কথা।
প্রথম আলো : 

কাজের চেয়ে এখন ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ ভাইরাল হয় বেশি।

তানিয়া বৃষ্টি: এখানে তো ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ নিয়ে টানাটানি হয় বেশি। এই যে আমি নাকি বিয়ে করলেই কাজ-সংসার একসঙ্গে দুটি চালিয়ে যেতে পারব না। এটা নিয়ে অনেকেই মনগড়া খবর প্রকাশ করেছে। হয়তো অনেকেই বুঝতে পারেনি, কোন অর্থে বা কেন বলেছি। যে কারণে অনেকেই একই খবরের আলাদা আলাদা শিরোনাম দেন। তখন অনেক সময় মন খারাপ হয়। তারা হয়তো মানুষের কৌতূহল জাগানোর জন্য, ভাইরাল করার জন্য এটা করে থাকেন। বোঝাবুঝির জায়গাটা ক্লিয়ার থাকলে কারোরই কোনো ক্ষতি হবে না। তখন আর সামান্য একটা শব্দ নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি হবে না।
প্রথম আলো : 

অনেকে ভাইরাল হওয়ার জন্যও অনেক কথা বলেন।

তানিয়া বৃষ্টি: এমন অনেকেই আছে, কিন্তু এটা ব্যক্তির ওপর নির্ভর করে। কোনো মানুষ ভাইরাল হওয়ার জন্য কিছু বলছে বা লিখছে, এটা বোঝা যায়। আর কে ভাইরাল হতে চায় না, সেটাও বোঝা যায়। এখানে যে যেটা চাচ্ছেন, সেটা বুঝে খবর প্রকাশ করলেই ভালো।

১৪ বছরের ক্যারিয়ারে কখনো ভাইরাল হতে চাননি?

তানিয়া বৃষ্টি: আমি কখনোই ভাইরাল হতে চাই না। আমার মাথায় ভাইরালের চিন্তা আসেই না। যদি কখনো দেখি ক্যারিয়ার নেই, তারপরও কথা বলে ভাইরাল হতে আসব না। তখন বলব না আমাকে ভাইরাল করেন, আমাকে নিয়ে লেখালেখি করেন। দেখেছি, বেশির ভাগ সময় মানুষ নেতিবাচক জিনিসই ভাইরাল করে। দেখা যায়, ভালো কিছু লিখলেও অনেক সময় সেটা নেগেটিভ অর্থে ভাইরাল করে। এমন অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। এমন অনেক ঘটনা আমাকে আঘাত করেছে। এই জায়গা থেকে আমি চাই না ভাইরাল হতে। নেগেটিভ ও পজিটিভ যাই হোক না কেন, আমি কোনো ভাইরালের মধ্যেই থাকতে চাই না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন