You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ কেমন হল? বাস্তবায়ন কীভাবে?

রাজনীতির ময়দানে নানারকম আলোচনার জন্ম দিয়ে অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার; তাতে চব্বিশের ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার রাখা হয়েছে।

কেমন হল এ ঘোষণাপত্র? কীভাবেই বা বাস্তবায়ন হবে? ‘সংবিধানের তফসিলে এ ঘোষণাপত্র সন্নিবেশিত’ করার কথা থাকায় এর ‘প্রায়োগিক বাধ্যবাধকতা’ থাকল কি না? এ প্রশ্ন উঠছে।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ শাহদীন মালিক মনে করছেন, সংবিধানের তফসিলে জুলাই ঘোষণাপত্রের অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলায় তার ‘প্রায়োগিক বাধ্যবাধকতা থাকল না’।

তার মতে, বর্তমান সরকার ‘নির্বাচিত’ না হওয়ায় ত্রয়োদশ নির্বাচনের মাধ্যমে যারা নির্বাচিত হয়ে আসবে, তাদের বিরোধিতার মুখে ঘোষণাপত্রটি বদলানোর সুযোগ থাকছে।

জুলাই ঘোষণাপত্রের ‘সাংবিধানিক স্বীকৃতি থাকা উচিত’ বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য আব্দুল আলীম।

অপরদিকে এই ঘোষণাপত্রে ‘হতাশা’ ব্যক্ত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তার ভাষ্য, “পুরো জাতি আজকে হতাশ।”

অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা ছাত্রদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি বলছে, একেবারে না হওয়ার চেয়ে একটা ঘোষণাপত্র হওয়াই ভালো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন