You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শেখ হাসিনার পতনের শেষ দিনগুলো

ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার তীব্র আকাঙ্ক্ষা, ভিন্নমতের প্রতি অসহিষ্ণুতা এবং দেয়ালের লিখন পড়তে না পারাই ছিল শেখ হাসিনার ১৫ বছরের লৌহকঠিন শাসনের পতনের মূল কারণ।

ব্যাপক হত্যাকাণ্ড, অবিরাম প্রচারণা কিংবা দমন-পীড়নের কোনো কিছুই শেখ হাসিনার পতন ঠেকাতে পারেনি। এই পতন তার কয়েক দশকের পুরোনো রাজনৈতিক দলের ভবিষ্যৎকে যেমন ঝুঁকিতে ফেলেছে, তেমনি লাখ লাখ কর্মীকে ঠেলে দিয়েছে অনিশ্চয়তার মুখে। এক বছর আগের এই দিনে বিক্ষুব্ধ জনতার ঢলে ভেসে গিয়েছিল তার ক্ষমতার দুর্গ, আর তিনি পালিয়ে গিয়েছিলেন ভারতে।

দ্য ডেইলি স্টার আওয়ামী লীগের সাতজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা এবং ২০২৪ সালের উত্তাল দিনগুলোতে দায়িত্বে থাকা জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছে। গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদনের সঙ্গে এই ব্যক্তিগত বিবরণগুলো মিলিয়ে দেখলে, ক্ষমতার শেষ দিনগুলোতে গণভবনের ভেতরে আসলে কী ঘটেছিল, তার একটি স্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়।

পতনের ক্ষণগণনা

৫ আগস্ট, ২০২৪। চূড়ান্ত দিনটি শুরু হয়েছিল তীব্র নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রমতে, সকাল ৯টার দিকে হাসিনা গণভবনের নিচতলায় নেমে আসেন। তার প্রস্তুতি ছিল বঙ্গভবনে গিয়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণার অনুরোধ জানানোর।

প্রায় একই সময়ে, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) বেতারবার্তায় পুলিশের কাছে ছাড়পত্র চেয়ে বলে: 'ভিক্টর-২, ভিক্টর-১-এর সঙ্গে দেখা করতে বঙ্গভবন যাবেন'। পুলিশের কোড অনুযায়ী, ভিক্টর-১ ও ভিক্টর-২ বলতে যথাক্রমে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে বোঝানো হয়।

পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হাসিনার যাওয়ার পথ পরিষ্কার করে দেয়। স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে, পুলিশের ছাড়পত্র পাওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই একজন ভিভিআইপির যাত্রা শুরু হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে ৪০ মিনিট পেরিয়ে গেলেও তেমন কোনো নড়াচড়া দেখা যায়নি।

এরপর পুলিশের ওয়্যারলেসে একটি বার্তা আসে, 'ভিক্টর-২ এখন যাবেন না। পরে যাওয়ার প্রয়োজন হলে জানানো হবে।'

সূত্রমতে, ওই ৪০ মিনিটে গণভবনের নিচতলায় অবস্থানরত নিরাপত্তা বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা শেখ হাসিনাকে এই বলে আশ্বস্ত করেন যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে এবং জরুরি অবস্থা ঘোষণার কোনো প্রয়োজন নেই। তাদের আশ্বাসে হাসিনা গণভবনের দোতলায় ফিরে যান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন