You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সচেষ্ট থেকেছি আমরা যেন কোনো ভূ-রাজনৈতিক ফাঁদে পড়ে না যাই: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রে শুল্ক আলোচনা প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, 'আমাদের তরফ থেকে চেয়েছি, আমরা যেন কোনো ভূ-রাজনৈতিক ফাঁদে পড়ে না যাই। সেই কারণে আমরা সব সময় সচেষ্ট থেকেছি, যাতে শুল্ক আলোচনার পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টা আমরা রক্ষা করতে পারি।'

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা এক ভিডিওতে তিনি এ কথা বলেছেন।

খলিলুর রহমান ভিডিওতে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক বিষয়ক আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত-সমালোচিত বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলেছেন।

তিনি বলেন, 'সংস্কৃত ভাষায় একটি কথা আছে, ফলেন পরিচয়েৎ। আপনি ফল দেখলেই বুঝবেন যে, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং আমরা যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জ, সেই রেঞ্জে।'

এর আগে ট্রাম্প-শুল্ক নিয়ে সমঝোতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের সক্ষমতা নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন উঠেছে—এ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, 'সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কারণ আমি নিজেও বুঝিনি। একটা কারণ হতে পারে এটা যে নিছক শুল্ক চুক্তি নয়, এটার সম্পর্কে সম্ভবত সম্যক ধারণা ছিল না। যদি কেবল এমন হতো আমাদের ডিউটিগুলো অ্যাডজাস্ট করে নিচ্ছি আমেরিকান প্রোডাক্টের জন্য, তাহলে এই কাজটা কিন্তু আমরা দেড়-দুবেলাতে করে ফেলতে পারতাম।'

'এখানে চারটি জিনিস প্রত্যেকটি দেশকেই করতে হয়েছে, শুধু আমাদের নয়। একটি হলো, ট্যারিফ রেটগুলো অ্যাডজাস্ট করতে হয়েছে আমেরিকান প্রোডাক্টের ওপর। দ্বিতীয় ও প্রধান বিষয়টি হচ্ছে, আমেরিকার যে বাণিজ্য ঘাটতি আছে অন্যান্য দেশের সঙ্গে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেটা কমাতে চাচ্ছেন। সুতরাং শুল্ক বাধা হচ্ছে একটা বাধা। অশুল্ক বাধা যেগুলো আছে এবং আমদানিকারক দেশের বিভিন্ন নীতিতে সেগুলো প্রতিফলিত হয়। তারা চাচ্ছেন সেই নীতিগুলো পরিমার্জন করা হোক, যাতে করে আমেরিকান এক্সপোর্টের ওপর বিধিনিষেধ কমে যায়,' যোগ করেন তিনি।

জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণভাবে জড়িত থাকায় সব দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, 'সেই কারণে শুধু আমি নই, আমি যখন প্রথম ওয়াশিংটনে জুলাই মাসে আসি, কোরিয়ান ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার এখানে বসে ছিলেন। আমার মতোই। কারণ আমাদের তরফ থেকে চেয়েছি, আমরা যেন কোনো ভূ-রাজনৈতিক ফাঁদে পড়ে না যাই। সেই কারণে আমরা সব সময় সচেষ্ট থেকেছি, যাতে শুল্ক আলোচনার পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টা আমরা রক্ষা করতে পারি।'

খলিলুর রহমান আরও জানান, তিনি জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থা আঙ্কটাডে ২৫ বছর কাজ করেছেন। যেখানে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আলোচনাই তার প্রধান কাজ ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন