গাজায় প্রবেশের অপেক্ষায় ৬ হাজার ত্রাণবাহী ট্রাক, ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল

www.ajkerpatrika.com গাজা প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২:২৫

দখলদার ইসরায়েল চলতি বছরের মার্চ থেকে গাজায় আক্ষরিক অর্থেই ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। ইসরায়েলের এই অমানবিক কর্মকাণ্ডের কারণে অঞ্চলটিতে ক্ষুধা-অনাহার থাকা মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে অনাহার-অপুষ্টিতে অনেকেই মারা গেছে। এ অবস্থায় গাজায় ত্রাণসহায়তা নিয়ে প্রবেশের জন্য ৬ হাজারের বেশি ট্রাক অঞ্চলটির বাইরে অপেক্ষা করলেও ইসরায়েল সেগুলোকে ঢুকতে দিচ্ছে না।


তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলুর খবরে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান গতকাল শনিবার সতর্ক করে বলেছেন, ইসরায়েলি নিষেধাজ্ঞার কারণে ৬ হাজারের বেশি ত্রাণবাহী ট্রাক জর্ডান ও মিশরে আটকা পড়েছে এবং গাজায় পৌঁছাতে পারছে না।


ইউএনআরডব্লিউএর প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, ‘ইউএনআরডব্লিউএর জর্ডান ও মিশরে ৬ হাজার ট্রাকের সমপরিমাণ ত্রাণ গাজায় প্রবেশের জন্য সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় আছে।’ আকাশ থেকে উড়োজাহাজে করে ত্রাণ ফেলার পরিকল্পনার সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আকাশপথে ত্রাণ ফেলা (গাজার) গভীরতর অনাহারের চিত্র রাতারাতি বদলে দিতে পারবে না। এগুলো ব্যয়বহুর এবং অদক্ষ ও ক্ষুধার্ত বেসামরিক নাগরিকদের হত্যাও করতে পারে।’


এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘সড়কপথে ত্রাণ নিয়ে যাওয়া অনেক সহজ, কার্যকর, দ্রুত, সস্তা এবং নিরাপদ। এটি গাজার মানুষের জন্য আরও মর্যাদাপূর্ণ।’ লাজারিনি জোর দিয়ে বলেন, গাজার ‘মানবসৃষ্ট ক্ষুধা’ সংকট মোকাবিলার একমাত্র উপায় হলো ‘রাজনৈতিক সদিচ্ছা।’


ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অবরোধ তুলে নিন, গেট খুলে দিন এবং নিরাপদ চলাচল ও অভাবী মানুষের কাছে সম্মানজনক প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করুন।’ তিনি ত্রাণ চুরির অভিযোগও প্রত্যাখ্যান করেন। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, গাজায় বিতরণ করা মানবিক সহায়তার কোনো ‘পদ্ধতিগত’ অপব্যবহার হয়নি।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও