You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের জয় উৎসর্গ করলেন লিটন

সহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন আহমেদ দানিয়াল। দ্বিতীয় বলে মিডউইকেট দিয়ে আবারও ছক্কা মারার চেষ্টা করেন এই টেলএন্ডার ব্যাটার। তবে সীমানার কাছে শামীম হোসেনের হাতে ধরা পড়লে সিরিজ জয় নিশ্চিত হয় স্বাগতিকদের।

মিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। শুরুতে দ্রুত উইকেট হারালেও জাকের আলী অনিকের ফিফটি ও শেখ মেহেদীর কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে লড়াইয়ের স্কোর গড়ে তাঁরা। শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ৪৮ বলে ৫৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন জাকের। ২০ ওভারে ১৩৩ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।

১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে পাকিস্তানের প্রথম ৬ ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরেই পৌঁছাতে পারেননি। লেজের ব্যাটারদের দৃঢ়তায় শেষ ওভার পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যান তাঁরা। তবে ১৯.২ ওভারে ১২৫ রানে থেমে যায় তাঁদের ইনিংস। তিন ম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।

শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারায় পাকিস্তান। প্রথম ওভারের শেষ বলে ডিপ পয়েন্টে বল গেলে রান নেওয়ার চেষ্টা করেন সাইম আইয়ুব। নন-স্ট্রাইকিং প্রান্তের ব্যাটার ফখর জামান থেকে সাড়া না পেয়ে ফিরতি বক্স ফিরতে গিয়ে সফল হলেন না। রিশাদের দারুণ থ্রো, লিটনের স্টাম্পিংয়ে ১ রানে ফেরেন সাইম। দ্বিতীয় ওভারে শরীফুল ইসলামের বলে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন মোহাম্মদ হারিস (১)। রিভিউ নিয়ে আম্পায়ার্স কলে ফিরতে হয় তাঁকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন