বৈষম্যবিরাধী ছাত্রআন্দোলন চলাকালে বুক চিতিয়ে পুলিশের গুলিকে আলিঙ্গন করে শহীদ হন আবু সাঈদ। আরও একবার স্বৈরাচারমুক্ত হয় বাংলাদেশ। আবু সাঈদের মৃত্যু শুধু দেশেই পরিবর্তন আনেনি, বদলে গেছে তার পরিবারও।
অনেকেই বলছেন—আবু সাঈদের যে আদর্শ, তা টিকিয়ে রাখার দায় তার পরিবারের। অনেকের মতে, সময় এসেছে তাদের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার। রংপুরের পীরগঞ্জের বাবনপুর গ্রামের সেই সাধারণ কৃষক, শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনের দরজায় এখন কড়া নাড়ছে রাজনীতি।
গত ২ জুলাই নিজ বাড়ির মাটির ঘরের বারান্দায় বসে সেসব কথা জাগো নিউজকে বলেন মকবুল হোসেন।
তিনি বলেন, দেশের বড় কয়েকটি রাজনৈতিক দল তাকে ও তার বাকি ছেলেদের কাউকে কাউকে রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তবে কোনো একটি দলের হতে চান না তারা। শহীদ সন্তানকে তিনি নিরপেক্ষ রাখতে চান।