You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কালীগঞ্জ বাইপাস মোড় ঘিরে স্থানীয়দের আতঙ্ক

টঙ্গী-ঘোড়াশাল-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের গাজীপুরের কালীগঞ্জ বাইপাস মোড় যেন মৃত্যুফাঁদ। গোলচত্বর ও ট্রাফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে এই মোড়ে প্রতিদিনই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা; ঝরছে প্রাণ। সরু রাস্তা, যানবাহনের ব্যাপক চাপ ও বেপরোয়া গতি—সব মিলিয়ে আতঙ্কের আরেক নাম এই বাইপাস মোড়। নিত্যদিনের যানজট ও দুর্ঘটনার কবলে পড়ে জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে স্থানীয় বাসিন্দা ও এই সড়ক ব্যবহারকারী লাখো মানুষ।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কালীগঞ্জ ও নরসিংদীর পলাশ উপজেলার সংযোগস্থলে শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর শহীদ ময়েজউদ্দিন সেতু নির্মাণের পর এই আঞ্চলিক মহাসড়কের গুরুত্ব অনেকটা বেড়ে যায়। এই সড়ক দিয়ে নরসিংদী, ভৈরব, কিশোরগঞ্জ, সিলেট এবং চট্টগ্রামগামী অসংখ্য যাত্রী ও মালবাহী যানবাহন চলাচল করে। মহাসড়কের ব্যস্ততা বাড়লেও সে অনুযায়ী নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি; বিশেষ করে কালীগঞ্জ বাইপাস মোড়ে। তিন রাস্তার এই সংযোগস্থলে কোনো গোলচত্বর না থাকায় দূরপাল্লার গণপরিবহনগুলো প্রায়ই নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় মোড়টি অতিক্রম করে। এতে সাধারণ পথচারী এবং রিকশা, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের মতো ছোট যানবাহন দুর্ঘটনার শিকার হয়।

বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা নেই। অনেক সময় ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে চেকপোস্ট বসানো হলেও তা দুর্ঘটনা প্রতিরোধে তেমন কোনো ভূমিকা রাখে না; বরং চেকপোস্টের ভয়ে অনেক চালক দ্রুত মোড় পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হন। গত ১৪ মে বাইপাস মোড়ে একটি লরির চাপায় এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হন, যা এই সড়কের ভয়াবহতার সর্বশেষ উদাহরণ।

সরেজমিনে দেখা যায়, প্রয়োজনের তুলনায় সড়কটি সরু। গাড়ির চাপ বেশি থাকায় এই মোড়ে যানজট নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সড়কের দুই পাশে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দোকান ও তুমলিয়া মোড়ে থাকা অটোরিকশা স্ট্যান্ড এই যানজটকে আরও তীব্র করে তুলেছে। এতে কর্মজীবী মানুষ থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

আবুল হোসেন নামের এক পথচারী বলেন, ‘আমার চারটি গাভি রয়েছে। প্রতিদিন গাভির দুধ নিয়ে আমাকে কালীগঞ্জ বাজারে যেতে হয়। বাইপাস মোড় অতিক্রমের সময় কতবার যে আল্লাহকে ডাকি, তার হিসাব নেই। প্রতিদিনই কোনো না কোনো দুর্ঘটনা ঘটছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন