মুরাদনগরে মা-ছেলে-মেয়েকে হত্যার পরিকল্পনা আগের রাতে

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৪ জুলাই ২০২৫, ২১:৫৪

কুমিল্লার মুরাদনগরে গণপিটুনিতে একই পরিবারের তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আগের দিন রাতে পরিকল্পনা করার খবর পাওয়া গেছে। ওই রাতে একাধিক বৈঠক করার ঘটনা ঘটেছে। বৈঠকে উপস্থিত ও ইন্দনদাতাদের খুঁজছে পুলিশ। 


এ খবরে ইতোমধ্যে কড়ইবাড়ী গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে। গ্রেফতার আতঙ্কে এলাকার অধিকাংশ নারী-পুরুষ বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছেন। তবে এখনো কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।


শুক্রবার বিকালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সন্ধ্যার পর পুলিশ পাহারায় তাদের লাশ দাফনের প্রক্রিয়া চলছে।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্থানীয় স্কুলশিক্ষক রুহুল আমিনের একটি মোবাইল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেদিনের গণপিটুনির ঘটনার সূত্রপাত। উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানাধীন কড়ইবাড়ী গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী রোকসানা বেগম রুবীর মেয়ের জামাই মনির হোসেনের সহযোগী মারুফ মোবাইলটি চুরি করেন। এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে মারুফকে ডেকে নেওয়া হয়। সেখানে রুবী ইউপি চেয়ারম্যান শিমুল বিল্লাল এবং ইউপি সদস্য বাচ্চু মিয়াকে মারধর ও কাপড় ছিঁড়ে হেনস্তা করেন। এদিকে মাদক ব্যবসা, মিথ্যা মামলায় হয়রানি এবং নানা অপকর্ম নিয়ে রুবী পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ দুই দশক ধরে বিরোধ চলছিল স্থানীয়দের।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও