You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদের ৮ বছর পর মুখ খুলেন মিথিলা

জনপ্রিয় তারকা তাহসান খান-রাফিয়াত রশিদ মিথিলা তাদের দীর্ঘ ১১ বছরের সংসার জীবনের ২০১৭ সালের অক্টোবরে ইতি টেনেছেন। বিচ্ছেদের পর মিথিলা কেমন করে দিনগুলো অতিবাহিত করেছেন তা ৮ বছর পর এক পডকাস্ট অনুষ্ঠানে সবিস্তারে জানিয়েছেন।

মিথিলা তাহসানের সঙ্গে আলাদা থাকার সময় ভেবেছিলেন হয়দো শেষ পর্যন্ত তাদের বিচ্ছেদ হবে না। সময়ের পরিক্রমায় সব ঠিক হয়ে যাবে। ততে তার সেই ধারণা সঠিক হয়নি।

পডকাস্টে মিথিলা বলেন, ‘যে কোনো বিচ্ছেদ বা যে কোনো সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া সহজ না খুবই কঠিন। বন্ধু বা এটা যে কোনো ক্ষেত্রে হতে পারে। আমি ছিলাম তখন অনেক অল্পবয়সী এবং তরুণী মা। আমি যে কোনো একটা ভালো মন্দ বিচার করবো বা কোনো একটা সিদ্ধান্তে আসবো, সেটার শক্তিই আমার ছিল না। কারণ আমার একটা ১ বছরের বাচ্চা। আমার মানসিক অবস্থা ভালো ছিল না, যেখানে আমি কোনো একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারবো নিজের জীবনের।’

বিজ্ঞাপনফেলে আসা কঠিন দিনগুলোর কথা মনে করে মিথিলা বলেন, ‘২৩ বছর বয়স থেকে আমি আমার জীবনকে একভাবে ভেবে এসেছিলাম। হঠাৎ করে জীবনটা সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তন হয়ে গেছে। আমি আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষদের সঙ্গে থেকেছি। একে তো আমার বাচ্চা আছে তারপর আমি জানলাম সেই জায়গাটা আমার ভবিষ্যত না। আমি তখন চাকরি করতাম, কিন্তু আমার একটা গাড়িও ছিল না। কিন্তু আমার তো অভ্যাস ছিল গাড়িতে করে বাইরে যাওয়ার, আমার বাচ্চার অভ্যাস ছিল গাড়িতে চড়ার।’

নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আবশ্যকতা উল্লেখ করে মিথিলা বলেন, ‘মেয়েদের নিজেদের আসলে জায়গা থাকে না। শ্বশুরবাড়ি আবার বাবার বাড়ি, থ্যাঙ্কফুলি এখন আমার নিজের জায়গা আছে। মেয়েদের সবার আগে যেটা দরকার সেটা হলো অর্থনৈতিক স্বাধীনতা। এই অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া জীবনের অন্য সব সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়।’

বিচ্ছেদের প্রসঙ্গে টেনে মিথিলা বলেন, ‘এখন হয়তো মেয়েরা অনেক বেশি সিদ্ধান্ত নিতে পারছে, কারণ এখন মেয়েরা অনেক বেশি অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পাচ্ছে। আমাকে ছোটবেলা থেকে মা বলেছে যা-ই করো নিজের পায়ে দাঁড়াবে। ফলে বিয়ের পরেও আমি আমার পড়াশোনা, চাকরি সব চালিয়ে গেছি। তবে তখন আমি অতটা অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন ছিলাম না যে একা একা অতটা ভাবতে পারবো, বাচ্চা মানুষ করতে পারবো। সেটার জন্য সময় লেগেছে। ২০১৫ সালে আমরা সেপারেশনে গেছি, তারপরে আরো দুবছর গেছে। আমি অপেক্ষা করেছি, ভেবেছি যে এটা ঠিক হয়ে যাবে, ঠিক হয়ে যাবে। মানসিকভাবে এটা মেনেই নিতে পারছি না। ২০১৭ সালে এসে সিদ্ধান্ত নিতে পারলাম যে আমাদের মনে হয় এই সম্পর্কটা আসলেই কাজ করবে না।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন