You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আসল-নকল চেনা মুশকিল

রাজধানীসহ দেশের বাজারে গাড়ির খুচরা যন্ত্রাংশ বিক্রি হচ্ছে আইন না মেনে। ব্যাটারি, ইঞ্জিন অয়েল, হর্ন, ফিল্টার, ব্রেক শু, পিস্টন, টায়ারসহ অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ প্যাকেটজাত অবস্থায় পাওয়া গেলেও বেশির ভাগ পণ্যের গায়ে নেই উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদোত্তীর্ণের সময় বা সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য। অনেক পণ্যে নেই উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের নাম বা কোন দেশ থেকে এসেছে, সেই তথ্যও। ফলে ক্রেতারা জানতে পারেন না পণ্যটি আসল না নকল, পুরোনো না নতুন, নিরাপদ কি না—তা বোঝা কঠিন হয়ে পড়ে। অথচ এসব তথ্য মোড়কে থাকা বাধ্যতামূলক। বাস্তবে তা মানা হচ্ছে না। এতে প্রতিদিনই প্রতারিত হচ্ছেন গাড়ির মালিকেরা। পাশাপাশি ঝুঁকিতে পড়ছে গাড়ির নিরাপত্তাও।

বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, দেশে প্রায় ৬৮ ধরনের পণ্য মোড়কজাতভাবে বিক্রির ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক মান সংরক্ষণের আওতায় রয়েছে। ২০১৮ সালের ওজন ও পরিমাপ মানদণ্ড আইনের ২৪ ধারার অধীনে এসব পণ্যের মোড়কে স্পষ্টভাবে লিখতে হবে নিট পরিমাণ, উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য, উৎপাদনকারী ও আমদানিকারকের নাম, ঠিকানা এবং মোড়কীকরণের স্থান। কিন্তু রাজধানীর বংশাল, তেজগাঁও, গাবতলী, সেগুনবাগিচা, ইস্কাটন, গুলিস্তান, মিরপুর, বাড্ডা—এই এলাকার মোটর যন্ত্রাংশের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ উল্টো।

বংশালের বড় মোটর যন্ত্রাংশ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স হালিম মোটরসের মালিক মোহাম্মদ পান্না বলেন, ‘আমরা মূলত ভারত থেকে পণ্য নিয়ে আসি। ওখানে কিছু তথ্য থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে এনে কী কী লেখা বাধ্যতামূলক, তা সঠিক জানি না। কোনো কর্তৃপক্ষও এসে বলে না।’

মোহাম্মদ পান্নার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিক্রয় প্রতিনিধি শরীফ আহমেদ বলেন, ‘একটি গাড়ির প্রায় ১৭ হাজারের বেশি পার্টস থাকে। সবগুলোতে উৎপাদন তারিখ বা মেয়াদ লেখা আসলে সম্ভব নয়। তার ওপর প্রতিদিন দাম ওঠানামা করছে। তাই সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য লেখাও টিকছে না।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন