You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বছরজুড়ে অন্ধকার, ঈদের আলোয় বাঁচার চেষ্টায় সিনেমা হল

“আগে হাতে বিশ, পঞ্চাশ টাকা এলেই বোন বা বান্ধবীরা মিলে ছুটতাম সিনেমা হলে, রাজমনিতেই বেশি গেছি, এখনতো সেই হলই নেই। অন্য যে হলগুলো আছে, পরিবেশ যাওয়ার মত না,”আক্ষেপ করে বলছিলেন ঢাকার বাসাবোর বাসিন্দা নাসরিন হোসেন মিতা।

তিনি গ্লিটজকে বলেন, “একবার একটা হলে গিয়ে দেখি চেয়ার ভাঙা, সাউন্ড সিস্টেম ভালো না। আশেপাশে দর্শকরা যারা ছিলেন, তাদের সঙ্গে বসে পুরো সিনেমা দেখা যায় না। সিনেমা অর্ধেকের কম দেখে বের হয়ে আসি।”

নীলক্ষেতের বলাকা হলে একসময় নিয়মিত সিনেমা দেখা মির্জা রাশেদুল হকের কথায়– “সিনেমা হল তো শেষ।”

হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, “সিনেপ্লেক্স হয়েছে, কিন্তু সেগুলো সিনেমা হলের জায়গা নিয়েছে বলে আমার মনে হয় না।”

ঢাকার সেন্ট্রাল রোডের এই বাসিন্দা বললেন, নব্বই দশকে ছাত্রজীবনে প্রেক্ষাগৃহে ঈদ বা অন্য সময়েও যেভাবে সিনেমা উপভোগ করতেন, সেই আনন্দ এখন শুধুই স্মৃতি।

“এখন শুনি শুধু ঈদের সময় নাকি হল চলে, অনেক হল নাকি ভেঙে পড়ছে। তাহলে সিনেমা চলবে কোথায় বুঝি না।”

ঢাকা এবং ঢাকার বাইরের প্রেক্ষাগৃহগুলোর হালচাল জানতে মাঠে নেমে যে চিত্র পাওয়া গেল, তা কেবলই হতাশার।

পরিবেশক, প্রযোজকদের ভাষ্য, দেশের সিনেমা হলগুলোর অধিকাংশই আর টিকে নেই, যে কটি আছে তাও বছরের বেশিরভাগ সময়ই ফাঁকা পড়ে থাকে। কারণ, বড় বাজেটের আলোচিত সিনেমাগুলো কেবল দুই ঈদে মুক্তি পায়, আর তখনই দর্শক সমাগমে জমজমাট চেহারা ফিরে পায় অল্প কয়েক দিনের জন্য। সিনেমা হল বেঁচে আছে কেবল ঈদ ঘিরে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন