You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কীভাবে শোয়া সবচেয়ে ভালো

শোয়ার সময় কীভাবে ঘুমানো ভালো, এটা নিয়ে মাথা ঘামান না বেশির ভাগ মানুষ। ব্যাপারটা এমন, যেন একটা বিছানা আর বালিশ পেলেই তো হলো। কিন্তু শোয়ার সময়ের সঠিক ভঙ্গি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিছু অসুস্থতা থেকে উপশম পেতেও সহায়তা করতে পারে শোয়ার ভঙ্গি। যদিও ঘুমের মধ্যে অজান্তেই আপনার দেহভঙ্গি খানিকটা বদলে যায়, তবু ঘুমের প্রাথমিক সময়ের দেহভঙ্গিটি গুরুত্বপূর্ণ। জেনে নিন, কোন ধরনের দেহভঙ্গি কার জন্য ভালো, কার জন্য খারাপ।

চিত হয়ে শোয়া

চিত হয়ে শুলে শ্বাসপ্রশ্বাস খানিকটা বাধাগ্রস্ত হতে পারে। যাঁদের ঘুমের মধ্যে শ্বাসের সমস্যা হওয়ার প্রবণতা থাকে বা যাঁরা নাক ডাকেন, তাঁদের জন্য চিত হয়ে শোয়া ভালো নয়। তবে যাঁদের কোমরব্যথা আছে, তাঁদের জন্য কখনো কখনো চিত হয়ে শোয়া ভালো হতে পারে, যদি মেরুদণ্ড সোজা রেখে শোয়া যেতে পারে আর বালিশের উচ্চতা ঠিক হয়।

কাত হয়ে শোয়া

বেশির ভাগ মানুষের জন্যই কাত হয়ে শোয়া ভালো। মেরুদণ্ড সোজা রেখে কাত হয়ে শুলে ব্যথা-বেদনা এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যার ঝুঁকি কমে। তবে কোনো পাশের ঘাড়ে ব্যথা থাকলে সেই পাশ ফিরে না শোয়াই ভালো। অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগলে ডান কাতে নয়, বাঁ কাতে শোয়া ভালো, তাতে সমস্যার উপশম হয়। অন্তসত্ত্বা নারীদেরও বাঁ কাতে শোয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, তাতে পেটের অভ্যন্তরে কোথাও বাড়তি চাপ পড়ে না শোয়ার সময়। তবে বছরের পর বছর টানা একই দিকে শুয়ে থাকার (অর্থাৎ যদি একেবারেই নড়াচড়া করা না হয়) একটা বিপত্তিও দেখা দিতে পারে। তা হলো বলিরেখা। মুখের একই অংশে ক্রমাগত চাপ পড়তে পড়তে একসময় বলিরেখা সৃষ্টি হতে পারে আপনার মুখে।

উপুড় হয়ে শোয়া

কেউ কেউ উপুড় হয়ে শুলে আরাম পান। তবে এই ভঙ্গি মেরুদণ্ডের জন্য ক্ষতিকর। তাই ব্যথা-বেদনা বাড়তে পারে। বলিরেখার ঝুঁকিও থাকে। সাময়িক আরাম অনুভব করলেও এই ভঙ্গিতে না শোয়াই ভালো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন