প্রত্যাশিত পরিবর্তন কেন বেপথু

www.ajkerpatrika.com আজাদুর রহমান চন্দন প্রকাশিত: ০২ জুন ২০২৫, ১২:০৪

পৃথিবী নামের এই গ্রহের ‘উন্নত জীবন-বিলাসী’ বাসিন্দারা নিজেদের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমেই মূলত প্রতিনিয়ত বাড়িয়ে চলেছে কার্বন নিঃসরণ। তাতে তাপমাত্রা বেড়ে এমন পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে, যা গ্রহটির অস্তিত্বের জন্যই হুমকিস্বরূপ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের (সিথ্রিএস) বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, তাপমাত্রা নথিভুক্তি শুরু করার পর থেকে ২০২৪ সালটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। গত বছর হঠাৎ করেই বিশ্বের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছিল, বিষয়টি মোটেও তেমন নয়। বছর বছর বাড়ছে এই তাপমাত্রা। সিথ্রিএসের গবেষণামতে, আগের ১০ বছরের মধ্যে প্রতিটি বছরই বিশ্বের সর্বোচ্চ ১০ উষ্ণতম বছরের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। হয়তো সামনের বছরগুলোতে তাপমাত্রা আরও বাড়বে। তাই বিশ্বজুড়ে এখন রব উঠেছে গ্রিনহাউস গ্যাস তথা কার্বন নিঃসরণ কমানোর। গবেষক ও জলবায়ুসচেতন মানুষেরা চাইছেন বিশ্বব্যাপী কার্বন নিঃসরণ শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে। না হলে যে আমাদের প্রিয় পৃথিবী মহাবিপর্যয়ের মুখোমুখি হবে।


জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের দায় খুব সামান্য। বাংলাদেশ মাত্র শূন্য দশমিক ৫ শতাংশের কম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে। অথচ জলবায়ু পরিবর্তনের মারাত্মক প্রভাব এখানেই সবচেয়ে বেশি। এমন প্রেক্ষাপটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ায় দেশে অন্তত পরিবেশ রক্ষায় বড় অগ্রগতির আশা জেগেছিল কারও কারও মনে। কারণ, মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর যে তিন শূন্য তত্ত্বের জন্য বিশ্বজুড়ে আলোচিত, সেগুলো হচ্ছে—শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য কার্বন নিঃসরণ। তাঁর উপদেষ্টা পরিষদে একাধিক পরিবেশবাদী তারকা ঠাঁই পাওয়ায় পরিবেশ রক্ষায় অগ্রগতির আশা আরও দৃঢ় হয়েছিল। কিন্তু প্রায় ১০ মাসে এ ক্ষেত্রে সামান্য অগ্রগতির আভাসও কি মেলে? পদক্ষেপ বলতে আছে কেবল বিকল্প ব্যবস্থা না করেই বিপণিবিতানে পলিথিনের ব্যাগ ব্যবহার আর সেন্ট মার্টিনে পর্যটক যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ। সেন্ট মার্টিন নিয়ে যদিও অন্য রকমের গুঞ্জন-সন্দেহ সবখানে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও