ম্যালেরিয়া প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ জরুরি

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১২ মে ২০২৫, ১২:১২

কয়েকদিন আগে ইরা, সুমন, মারুফ, তটিনীসহ আরো পাঁচ বন্ধু মিলে বেড়াতে যায় বান্দরবান। ভ্রমণ শেষে বাড়ি ফেরার পর প্রত্যেকেরই দেখা দেয় কাঁপুনি দিয়ে জ্বর। তাদের মধ্যে দুজনের অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত হয় ম্যালেরিয়া। দ্রুত প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেয়ার মাধ্যমে প্রত্যেকেই সুস্থ হয়ে যায়। সীমান্তবর্তী, পাহাড় ও বনাঞ্চলবেষ্টিত পার্বত্য এলাকায় ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি থাকে। বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে এর প্রকোপ অনেক বেশি।


কারণ


পৃথিবীর প্রাচীন মশাবাহিত রোগগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত রোগ ম্যালেরিয়া। সাধারণত অ্যানোফিলিস মশার মাধ্যমে এটি ছড়ায়। এটি প্লাজমোডিয়াম পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট এক ধরনের সংক্রামক রোগ। প্লাজমোডিয়াম জীবাণুর পাঁচটি ধরন রয়েছে। এর মধ্যে প্লাজমোডিয়াম ফ্যালসিপ্যারাম জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত রোগীর জটিলতা বেশি। সেক্ষেত্রে প্লীহা ও যকৃত বড় হয়ে যেতে পারে। এছাড়া লোহিত রক্তকণিকা ধ্বংস হওয়ার কারণে রক্তশূন্যতাও দেখা দিতে পারে। সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা না করলে এটি গুরুতর হয়ে উঠতে পারে। এখন পর্যন্ত ৬০টির বেশি প্রজাতির ম্যালেরিয়া পরজীবী আবিষ্কৃত হলেও ম্যালেরিয়ার জন্য দায়ী মূলত চারটি প্রজাতি। প্লাজমোডিয়াম ভাইভাক্স, ফ্যালসিপ্যারাম, ম্যালেরি ও ওভাল। এর যেকোনো একটি জীবাণু বহনকারী মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও