শিশুর শারীরিক সুস্থতার সঙ্গে সঙ্গে তার বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের দিকে নজর দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। ধারালো স্মৃতিশক্তি শিশুর বিকাশের অন্যতম শর্ত। তবে বেশির ভাগ মা-বাবাই শিশুর স্মৃতিশক্তির ব্যাপারটা খেয়াল করেন সন্তান যখন স্কুলে যেতে শুরু করে, সে সময়। যদিও স্কুলের পড়া মনে না রাখার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে শিশুর অতিচঞ্চলতা, অমনোযোগিতা, শারীরিক অসুস্থতা, পরিবেশগত সমস্যা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান পদ্ধতিসহ অনেক কিছুর জন্যই।
শিশুর জন্মের পর প্রথম পাঁচ বছরেই স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে নজর দেওয়া উচিত। এ সময় তার মস্তিষ্কের ধারণক্ষমতাও বেশি থাকে। শিশুর স্মৃতিশক্তি ধারালো করতে বেশ কিছু কাজ অনুসরণ করা যায়, কিছু কাজ পরিহারও করা ভালো।