নারীদের আত্মরক্ষার কলাকৌশল

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১০ মে ২০২৫, ১৭:৩৬

সাম্প্রতিক সময়ে অনেক নারী সামাজিক, অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হচ্ছে। এর ফলে বিঘিœত হচ্ছে তাদের ব্যক্তিগত জীবনের নিরাপত্তা। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে সভ্যতা বিনির্মাণে তাদের অগ্রগতি। ইসলাম নারীদের আত্মরক্ষার অধিকার সুনিশ্চিত করেছে। গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে। শরিয়তের সীমারেখার মধ্যে থেকে নারীদের আত্মরক্ষার কলাকৌশল শেখা অত্যন্ত জরুরি। এটা শুধু তাদের শারীরিক প্রশিক্ষণ নয়, বরং একটি মানসিক শক্তিও। আকস্মিক বিপদে প্রত্যেকটি নারী এর সুফল পায়।


আত্মরক্ষার তাগিদ : জন্মগতভাবে নারীদের কিছু শারীরিক পার্থক্য আছে। এটা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, তারা একেবারেই দুর্বল। জন্মসূত্রে প্রত্যেকটি সন্তানই দুর্বল হয়ে থাকে। পরবর্তী সময়ে ইচ্ছাশক্তি, শিক্ষা, পরিশ্রম ও আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে সবাই সফল হয়। ইতিহাস সাক্ষী, পুরুষের পাশাপাশি অনেক বীরাঙ্গনা নারী পৃথিবীতে অমর হয়ে আছেন। তাই মুমিন নারীদের সুষম খাবার, ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক স্বাস্থ্যের যতœ নেওয়ার মাধ্যমে দুর্বলতা কাটানো উচিত। কেননা শক্তিশালী, কর্মঠ ও আত্মবিশ্বাসী নারী-পুরুষ মহান আল্লাহর কাছে পছন্দনীয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, শক্তিশালী মুমিন দুর্বলের তুলনায় আল্লাহর কাছে উত্তম ও অধিক প্রিয়। প্রত্যেকের মধ্যেই কল্যাণ রয়েছে, যাতে তোমার উপরকার হবে তার প্রতি তুমি অগ্রসর হইও, আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করো এবং অক্ষম হয়ে থেকো না। যদি কোনো কিছু (বিপদ) তোমার ওপর আপতিত হয় তবে এরূপ বলবে না যে, যদি আমি এরূপ করতাম তবে এরূপ এরূপ হতো। বরং এই বলো যে, আল্লাহ যা নির্ধারণ করেছেন এবং তিনি যা চেয়েছেন তাই করেছেন। কেননা, তোমার ‘যদি’ শব্দটি শয়তানের আমলের দুয়ার খুলে দেয়। (সহিহ মুসলিম ৬৫৩২)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও