You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পরিস্থিতি আমাদের যেন লক্ষ্যচ্যুত না করে

একটা প্রচলিত পুরুষতান্ত্রিক কথা আছে, নারীর মন বোঝা ভার। এখন দেখছি সরকারের মন বোঝা আরও কঠিন। জনপরিসরে দেওয়া ভাষণ, বক্তৃতা, বিবৃতি তাদের মনের কথা কি না, তা বোঝা দুষ্কর হয়ে যাচ্ছে। কদিন আগে সরকারপ্রধান শান্তির পক্ষে অবস্থান নিয়ে দেশের যুদ্ধ প্রস্তুতি রাখার কথাও বললেন। কেন এ যুদ্ধ প্রস্তুতি বা কার বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ, তা তিনি পরিষ্কার করেননি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশবাসীকে জানালেন, বাংলাদেশ মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক করিডর প্রদানের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব এরপর জানালেন, সরকার এ ধরনের কোনো নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সরকার একদিকে বলছে, এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন; আবার অন্যদিকে বলছে মানুষ তো এ সরকারকে চলে যেতে বলছে না। আবার বলছে, জনগণের কাছে এ সরকার একটা ভালো বিকল্প হতে জন্মাতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলো যখন জোরালোভাবে জাতীয় নির্বাচনের নির্দিষ্ট সূচি দাবি করে আসছে, তখন সরকারের নীতিনির্ধারকদের দ্বিমুখী ও পরস্পরবিরোধী কথাবার্তা বড় ধরনের বিভ্রান্তি ও সন্দেহ তৈরি করছে; সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। সরকার আরও লম্বা সময়ের জন্য ক্ষমতায় থেকে চাইছে কি না, জনগণের মধ্যে এটি বড় আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন