জোরালো হচ্ছে দ্রুত ভোটের দাবি

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ০৪ মে ২০২৫, ০৮:৫১

গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠিত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যকাল এরই মধ্যে ৯ মাস পূর্ণ হতে চলেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ কতটা এগোল এবং কবে নির্বাচন হচ্ছে, তা এখনো খুব স্পষ্ট নয়। সংস্কার ও নির্বাচনের টাইমফ্রেম নিয়ে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কখনো নৈকট্য ও কখনো দূরত্বের দোলাচল চলমান। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে দলগুলোর দূরত্ব বাড়ছে বলেও অনেকের ধারণা।


প্রশ্ন উঠেছে, নির্বাচন কি সংস্কারের প্রতিপক্ষ? নির্বাচন চাওয়া কি অপরাধ? সময় যত পার হচ্ছে নির্বাচনের চাপ বৃদ্ধি এবং এসংক্রান্ত বিষয়ে দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের কিছু মন্তব্য জনমনে নানা বিষয়ে অনিশ্চয়তা ও আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। কেউ বলছেন, নির্বাচন ছাড়া ডিক্রি জারি করে সংস্কার হবে বালুতে গাঁথুনি। শক্ত ভিত্তির ওপর সংস্কার করতে হলে নির্বাচন অপরিহার্য। কারো মন্তব্য, নির্বাচনের জন্য ক্রমবর্ধমান চাপের কারণে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব নয়।


কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার গত শুক্রবার বগুড়া প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এই মন্তব্য করেন।


রাজনৈতিক দলগুলো যা বলছে : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি সব সময় জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, নির্বাচিত জাতীয় সংসদ ও নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে আসছে। অথচ কিছুদিন ধরে অত্যন্ত সুকৌশলে এমন একটি আবহ তৈরির অপচেষ্টা চলছে, যেখানে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি করাটাই যেন অপরাধ। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে এসব অবজ্ঞাসূচক বক্তব্য পলাতক স্বৈরাচারকে আনন্দ দেয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও