বড় দলকে মোকাবিলার উপায় খুঁজছে এনসিপি

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৪

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাজনীতির মাঠে শুরু হয়েছে নতুন মেরুকরণ। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অনুপস্থিতিতে রাজনীতির মাঠ দখলে নিয়েছেন বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা। এমন পরিস্থিতিতে রাজনীতির মাঠে বড় দলগুলোকে টেক্কা দেওয়ার উপায় খুঁজছে জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।


ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের প্রায় সাত মাস পর গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করে তরুণদের নতুন দল এনসিপি। ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত’ আনার ঘোষণা দিয়ে আলোচনায় আসা দলটি আত্মপ্রকাশের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও পূর্ণাঙ্গ গঠনতন্ত্র প্রস্তুত করতে পারেনি। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে কমিটি গঠনে ব্যর্থতা, জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে স্থবিরতা, কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক সমন্বয়কদের কারও কারও বিরুদ্ধে নানাবিধ অভিযোগ ওঠায় রাজনীতির মাঠে অনেকটাই কোণঠাসা এনসিপি।


‘দ্রুত’ নির্বাচনের দাবি নিয়ে মাঠে সরব বিএনপি। জামায়াতে ইসলামীও গত আট মাসে ভোটের মাঠ অনেকটাই গুছিয়ে ফেলেছে। অন্যদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সংবিধান প্রণয়নের জন্য একটি গণপরিষদ নির্বাচন; আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ, গণহত্যার বিচার এবং নির্বাচনের আগে পরিপূর্ণ সংস্কারের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছে এনসিপি। এমন বিপরীত অবস্থান রাজনীতির মাঠে বিএনপি ও এনসিপিকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।


এনসিপির নেতা-কর্মীরা বলছেন, গত কয়েক মাসে কেন্দ্র থেকে স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত বিএনপি ও এনসিপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ‘প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ’ অবস্থান সৃষ্টি হয়েছে। রাজধানীর মিরপুর, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল, গাজীপুরসহ বিভিন্ন জেলায় উভয় দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের হামলার মুখে পড়েন এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ। নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব স্থানীয় পর্যায়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে, ফলে এনসিপির কর্মীদের ওপর হামলা ও হুমকির ঘটনা ঘটছে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও