You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আত্মঘৃণা আর বিষণ্নতা এক নয়

কিশোর বয়সে অনেকের মধ্যে নিজের প্রতি বিদ্বেষ কাজ করতে পারে; যা একটি দীর্ঘস্থায়ী অনুভূতি হিসেবে প্রবাহিত হয় এবং কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্যকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

আত্মঘৃণা বলতে যা বোঝায়

অধিকাংশ মানুষ জীবনে কখনও না কখনও আত্মসমালোচনা অনুভব করেছে। এটা সাধারণত সৃষ্টিকর্তা বা পরিবেশের প্রতি এক ধরনের ক্ষোভ হতে পারে। যা নিজের অনুভূতিতে আঘাত দেয়। তবে আত্মঘৃণা- এর চেয়ে অনেক গভীর এবং জটিল।

হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের সহকারী অধ্যাপক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ড. ব্লেইস আগুইরি এই বিষয়ে সিএনএন ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “যদি একজন কিশোর জীবনের খুব প্রাথমিক সময় থেকে আত্মবিশ্বাসের অভাব অনুভব করতে শুরু করে এবং মনে করে যে সে অপর্যাপ্ত, তবেই তা আত্মঘৃণার রূপ নিতে পারে।”

এটা তখনই ঘটতে পারে যখন কিশোররা ছোটবেলা থেকেই শিখে নেয় যে তারা যথেষ্ট ভালো নয় বা তাদের মধ্যে কিছু একটা ত্রুটি রয়েছে।

হতে পারে সেটা শারীরিক, মানসিক বা সামাজিক কোনো সমস্যার কারণে। এক্ষেত্রে, কিশোররা তাদের নিজস্ব ত্রুটির দিকে বেশি মনোযোগ দেয় এবং অনুভব করে যে তারা কখনই ভালো হতে পারবে না।

আত্মঘৃণার কারণ

ড. আগুইরি তার গবেষণায় বলছেন, “অনেক কিশোরের নিজস্ব অক্ষমতা বা শারীরিক দুর্বলতার কারণে আত্মঘৃণার শিকার হয়। যেমন- কেউ যদি শিখতে বা শারীরিকভাবে কিছু করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে মনে করে তারা সবার তুলনায় কম শক্তির অধিকারী।”

এছাড়া, যেসব কিশোর শারীরিক বা মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত, তাদের মধ্যে আত্মঘৃণা আরও বেশি প্রকট হয়। তবে এটি শুধু একক কারণে হয় না, বরং সমাজের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি, বাবা-মায়ের আচরণ এবং ‘বুলিং’য়ের মতো নানান কারণেও এই অনুভূতি বেড়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন