You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হাঁচি-কাশি হলে অবহেলা নয়, সচেতনতা দরকার

একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, ইদানীং আশপাশের অনেকে হাঁচি-কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। কেউ কেউ এটাকে সিজনাল অ্যালার্জি হিসেবে ধরে নিচ্ছেন। আবার অনেকের ধারণা, বয়সের কারণে হয়তো এসব লেগে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই সাধারণ উপসর্গগুলো দেখা দিলে তাৎক্ষণিক আরাম পেতে কী করা জরুরি, তা কি আমরা জানি? আবার কখন চিকিৎসা নিতে হবে, সেটাই-বা বুঝব কীভাবে। আগে বুঝতে হবে, হাঁচি ও কাশি আসলে কী।

হাঁচি ও কাশি হলো শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। যখন বাইরের ধুলাবালু, জীবাণু বা অ্যালার্জিক উপাদান নাক বা গলার সংবেদনশীল স্থানে প্রবেশ করে, তখন শরীর প্রতিক্রিয়া দেয় হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে। এটি যেমন শরীরের জন্য সুরক্ষা, তেমনি কখনো কখনো বড় অসুখের প্রথম লক্ষণ।

যেসব কারণে হাঁচি-কাশি হতে পারে– ভাইরাল ইনফেকশন: সাধারণ ঠান্ডা, ইনফ্লুয়েঞ্জা কিংবা করোনাভাইরাস—তিনটির যেকোনো একটিকেই হাঁচি-কাশির জন্য দায়ী করা যায়।

অ্যালার্জি: ধুলাবালু, ফুলের রেণু, পোষা প্রাণীর লোম অ্যালার্জিজনিত হাঁচি-কাশির কারণ হতে পারে।

ধূমপান ও দূষণ: ধূমপায়ীদের দীর্ঘস্থায়ী কাশি হয়ে থাকে। শহরের বায়ুদূষণও সমস্যাটি বাড়িয়ে তোলে।

অ্যাসিড রিফ্লাক্স: অনেক সময় গ্যাস্ট্রিকের কারণে গলায় কাশি হয়। এটি অনেকে বুঝতে পারেন না।

ক্রনিক অসুখ: অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, সিওপিডি, যক্ষ্মা ইত্যাদি দীর্ঘস্থায়ী কাশির কারণ হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন