বেপরোয়া গতিতে বাস চালাচ্ছিলেন চালক, শোনেননি যাত্রীদের নিষেধ

ঢাকা পোষ্ট ফরিদপুর সদর প্রকাশিত: ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ২০:৫৯

ফরিদপুরে বাস উল্টে খাদে পড়ে বাবা-ছেলেসহ সাতজন নিহতের ঘটনায় চালকের খামখেয়ালিপনাকে দুষছেন আহত যাত্রী ও পুলিশ প্রশাসন। দুর্ঘটনাকবলিত ফারাবী পরিবহনের বাসটি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর থেকে ফরিদপুর আসছিল।


ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত কয়েকজন যাত্রী জানিয়েছেন, বাসটি নগরকান্দা থেকে সকাল ১০টার কিছুক্ষণ পরে ফরিদপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। সাধারণত নগরকান্দা থেকে ফরিদপুর আসতে এসব বাসের এক ঘণ্টা ১০ মিনিটের মতো সময় লাগে। তবে নগরকান্দা থেকে তালমা ১২ কিলোমিটার সড়ক তুলনামূলক চাপা। এজন্য এই সড়কে বেশ স্বাভাবিকভাবে চালিয়েই আসছিলেন চালক। তবে বেপোরোয়া হয়ে ওঠেন ওই আঞ্চলিক সড়ক ছেড়ে যখন ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ওঠেন। নগরকান্দার তালমার মোড় থেকে বাসটি মহাসড়কে ওঠে। তখনই বাসটি গতি বাড়াতে থাকে। 


সেখান থেকে মহিলারোড এলাকায় আসলে বাসের গতি বাড়িয়ে অন্তত ৮০ কিলোমিটার বেগে চালান চালক। এ সময় বাসের ভেতরের যাত্রীরা চালককে নিষেধ করলেও তাতে কর্ণপাত করেননি তিনি। বাসটি দুর্ঘটনাকবলিত স্থানে এসে গতি আরও বাড়িয়ে সামনে একটি গাড়িকে দ্রুতগতিতে ওভারটেক করতে গিয়ে সড়কের পাশে একটি পিলারে ধাক্কা খেয়ে খাদে পড়ে যায়। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও