এনসিপি বা তারুণ্যের মাধ্যমে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া কি অসম্ভব?

যুগান্তর গৌতম দাস প্রকাশিত: ৩০ মার্চ ২০২৫, ১২:২২

এনসিপি, যার পুরো নাম-ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি-এরা নতুন করে খোলা কয়েক মাস বয়সি এক রাজনৈতিক দল। জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিল যারা, মূলত এমন ছাত্র নেতৃত্বের উদ্যোগে তৈরি এক রাজনৈতিক দল এটি। সব রাজনৈতিক উদ্যোগ বা দলের যেমন কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে, এদেরও আছে। বিশেষ করে যা আগে অন্য রাজনৈতিক দলে দেখা যায়নি, এমন বৈশিষ্ট্য এদের মধ্যেও আছে। থাকাটাই স্বাভাবিক! মানুষ এমনটি আশাও করে, গড়ে ২৫-৩০ বছরের আশপাশের তরুণ বা রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে নতুন সৃষ্টিশীল বা ক্রিয়েটিভ অন্তত কিছু তারা দেখবে বলে।


কিন্তু তাই বলে প্রকাশ্য বাগ্বিতণ্ডা!


এনসিপির এক বৈশিষ্ট্য আমরা দেখতে পাচ্ছি, এর শীর্ষনেতাদের প্রকাশ্যে বাগ্বিতণ্ডা, তা-ও একেবারে লিখে করা সেসব বিতণ্ডা! ফেসবুক-সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে তারা প্রকাশ্যে একে অন্যের অবস্থানকে বিরোধিতা/নাকচ করে বা কখনো একে অন্যকে ভিন্ন ব্যাখ্যা/ইন্টারপ্রিটেশন দিয়ে হাজির হচ্ছেন। যেমন সাম্প্রতিক এমন কয়েকটি ঘটনার একটা হলো, সেনাপ্রধান নিয়ে হাসনাত আবদুল্লাহর রাতদুপুরে প্রকাশিত বক্তব্যকে বিরোধিতা বা ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে দেওয়া পরদিন সারজিস আলমের দেওয়া আরেক বিবৃতি। তারা উভয়েই দলের মুখ্য সংগঠক (উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের) বলে প্রকাশিত; যা দেখে মনে হয়, দলের প্রেসিডেন্ট/সেক্রেটারির পরেই এদের দলীয় পদের অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ; ফলে তারা শীর্ষনেতা। কিন্তু তারা একে অপরের অবস্থান বা বক্তব্যের বিরোধিতা করে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন, যেটি শীর্ষনেতার অবস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় একেবারেই!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও