তাদের ঘরে আলো নেই, রমজান নেই, ঈদ নেই

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ২৩ মার্চ ২০২৫, ২০:৩৩

জুলাই অভ্যুত্থানে সক্রিয় মেহেরুন নেছা তানহা পোলাও-মাংস খেতে পছন্দ করতেন। তিনি শহীদ হওয়ার পর বাসায় ওই পদ আর রান্না করেননি তার মা। রমজান মাসের বিকেলে ঘরে ঘরে ইফতারি বানানোর যে তোড়জোড় চলে, সেটাও নেই 'আলোহীন' তানহাদের বাড়িতে।


আজ ২২ রমজানে কাঁদতে কাঁদতে তানহার মা আসমা আক্তার বলছিলেন, 'আমার মেয়ে ছাড়া আমার ঘর অন্ধকার। ঈদে মেয়ে নিজ হাতে সব রান্না করত। আগের রাতেই সেমাই রান্না করে রাখত। কিন্তু এবার তো আমার মেয়েই নাই। আমাদের আর কিসের ঈদ!'


অভ্যুত্থানে আরেক শহীদ দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ১৬ বছরের নাঈমা সুলতানার মা আইনুন নাহারের কণ্ঠেও ঝরল একই হাহাকার। বললেন, 'প্রতি ঈদের সকালে ঘুম থেকে উঠেই মেয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলত, "মা, তুমি খুব সুন্দর। তোমাকে অনেক ভালোবাসি"। এই ঈদের সকালে এই কথা আমাকে কে বলবে?'


১৮ বছরের মোসাম্মৎ লিজা ঢাকার শান্তিনগরের একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করতেন। পাশাপাশি একটি মহিলা মাদ্রাসায় আরবি পড়িয়ে উপার্জন করা অর্থ দিয়ে অসুস্থ বাবা-মায়ের দেখভাল করতেন তিনি। আন্দোলন চলাকালে লিজা যেখানে কাজ করতেন, সেই বাসার বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হন। তিন দিনের মাথায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও