You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্রেক অয়েলের কাজ কী, কত দিন পর বদলাতে হয়

আধুনিক মডেলের প্রায় সব গাড়িতেই এখন ডিস্ক ব্রেক দেওয়া হয়। এর কার্যকারিতা নির্ভর করে ডিস্ক ব্রেক অয়েল বা ব্রেক ফ্লুইডের ওপর। যা নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর বদলাতে হয়। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় তার উল্টো।

প্রায় ৮০ শতাংশ চালকই এতে গড়িমসি করেন।

ডিস্ক ব্রেক এমন প্রযুক্তি, যাতে চোখের নিমেষে গাড়ি থামানো বা গতি কমানো যায়। এতে চাকার সঙ্গে যুক্ত ডিস্কের ওপর ব্রেক প্যাড চাপ দেয়, ফলে ঘর্ষণ তৈরি হয়। এই ঘর্ষণ গতির শক্তিকে তাপে পরিণত করে।

ফলে গাড়ি থেমে যায়, কিংবা গতি কমে যায়। এতে থাকে ডিস্ক, মাস্টার সিলিন্ডার, ক্যালিপার ও ব্রেক প্যাড।

টু হুইলার বিশেষজ্ঞরা বলেন, নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ডিস্ক ব্রেক অয়েল পরিবর্তন করতেই হবে। কারণ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটা আর্দ্রতা শুষে নেয়।

ফলে কার্যকারিতা কমতে থাকে। সঠিক সময়ে ব্রেক অয়েল না বদলালে ডিস্ক ব্রেকের পারফরম্যান্সে তার প্রভাব পড়ে। ব্রেকিং সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়। দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে।

ব্রেক অয়েল কখন বদলানো উচিত

প্রতি ২ বছর অন্তর কিংবা ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার কিলোমিটার গাড়ি চালানোর পর ব্রেক অয়েল বদলাতে হয়।

অধিকাংশ বাইক ও গাড়ি নির্মাণকারী কম্পানি এমনটাই বলছে। এ ছাড়া যদি সফট ব্রেকিং মনে হয়। অর্থাৎ ব্রেক চাপলেও তৎক্ষণাৎ কাজ না করে বা বেশি জোরে চাপতে হয়। পাশাপাশি ব্রেক ফ্লুইডের রং গাঢ় বাদামি বা কালো হয়ে গেলেও ব্রেক অয়েল বদলে ফেলতে হবে।

নতুন ব্রেক ফ্লুইড সাধারণত হালকা হলুদ রঙের হয়। দেখতেও স্বচ্ছ। অনেক সময় ব্রেল অয়েল লিক করে। ব্রেক লিভার চাপলে তেল পড়ে। এই পরিস্থিতিতে দ্রুত পরীক্ষা করানো জরুরি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন