
টাচস্ক্রিনের উত্থান ও ব্ল্যাকবেরির পতন
মোবাইল যোগাযোগের ক্ষেত্রে ২০০০ সালের শুরুর দিকে ‘ব্ল্যাকবেরি’ ছিল একটি পরিচিত নাম। ডিভাইসের আইকনিক ফিজিক্যাল ‘কিউওয়ার্টি’ কি-বোর্ড ও সুরক্ষিত ই-মেইল সিস্টেমের জন্য ব্র্যান্ডটির ফোন ব্যবসায়ীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে টাচস্ক্রিন স্মার্টফোনের আগমন মোবাইল ফোনের দৃশ্যপট পুরোপুরি পরিবর্তন করে। এর পরই আধিপত্যের পতন ঘটে ব্ল্যাকবেরির
টাচস্ক্রিন প্রযুক্তির উত্থান: টাচস্ক্রিন অপসারণের জন্য প্রাথমিক প্রতিবাদের পরও স্মার্টফোন শিল্পের মান পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আইফোন। ২০০৭ সালে প্রথম আইফোনটি নজরকাড়া ডিজাইন ও সহজ ডিজিটাল ইউআই (ইউজার ইন্টারফেস) নিয়ে মুক্তি পায়। এর পরই ব্যবহারকারীদের নতুন একটি অভিজ্ঞতা দেয় টাচস্ক্রিন প্রযুক্তি। স্মার্টফোন বা ডিভাইসের স্ক্রিনে আঙুলের স্পর্শ বা জেসচারের (যেমন সোয়াইপ, ট্যাপ, পিঞ্চ) মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বা প্রোগ্রাম চালানো সহজ হয়। এ পরিবর্তন মানুষকে ফিজিক্যাল কি-বোর্ডের পরিবর্তে নতুন প্রযুক্তিতে আগ্রহ তৈরি করে, যা ফোন ব্যবহারের ধারা সম্পূর্ণ বদলে দেয়। খুব কম সময়ের মধ্যে ফিজিক্যাল কি-বোর্ডের পরিবর্তে ব্যবহারকারীরা টাচস্ক্রিন পছন্দ করতে শুরু করে।
- ট্যাগ:
- প্রযুক্তি
- টাচস্ক্রিন