You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ওয়ানডের বাংলাদেশও এখন অমানিশার আঁধারে

‘এই সংস্করণ ছোটবেলা থেকে অনেক খেলছি, মানিয়ে নিতে হবে সমস্যা হবে না’- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে দেশ ছাড়ার আগে ম্যাচ বলেছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। প্রসঙ্গ ছিল প্রস্তুতির ঘাটতি। ওয়ানডে টুর্নামেন্টের আগে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা দেড় মাস ধরে ব্যস্ত ছিলেন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে। শান্ত নিজে এক মাসের বেশি সময় কোনো ধরনের ম্যাচ না খেলেননি। তার পরও বাংলাদেশ অধিনায়কের আত্মবিশ্বাসের কমতি ছিল না। খেলাটা যে ওয়ানডে!

শান্ত একা নন, দল হিসেবেই ওয়ানডে ক্রিকেট বাংলাদেশের জন্য বরাবরই স্বস্তির আশ্রয়। টেস্ট বা টি-টোয়েন্টিতে যেমনই হোক, এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সমীহ করার মতো শক্তি হয়ে উঠেছিল তারা। ধারাবাহিকতা, উন্নতির ছাপ, বিশ্বমানে ওঠার সম্ভাবনা কিংবা ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস, সবকিছু এই সংস্করণেই ছিল সবচেয়ে বেশি।

‘ছিল’ বলতে হচ্ছে, কারণ সাম্প্রতিক বছরগুলায় এই সংস্করণও যেন আর কথা বলছে না তাদের পক্ষে। অগ্রগতি থমকে গেছে। ওয়ানডের বাংলাদেশও চুপসে গেছে।

২০২৩ বিশ্বকাপের পর ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি- পরপর দুটি আইসিসি টুর্নামেন্টে ভয়াবহ বাজে ক্রিকেট খেলে বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিপাক্ষিক সিরিজগুলোতেও মিলছে না সাফল্য। সব মিলিয়ে এটা পরিষ্কার, ওয়ানডেতে শক্তিশালী দল হয়ে ওঠার যে আশা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ, সেটি আপাতত মিলিয়ে গেছে হাওয়ায়।

গত কয়েক বছরের পরিসংখ্যানে নজর দিলেই তা স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠবে। ২০২৩ সালের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ৪৩ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের জয় মাত্র ১৪টি। ফল আসেনি তিন ম্যাচে আর পরাজয় ২৬টি। এই সময়ে আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে এত ম্যাচ হারেনি আর কোনো দল। জয়-পরাজয়ের অনুপাত বিবেচনায় বাংলাদেশের (০.৫৩৮) নিচে শুধু আয়ারল্যান্ড (০.৫৩৩)।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন