You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নে তরুণদের জন্য ‘কোটা’র সুপারিশ

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু, শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পাশাপাশি তরুণদের জন্যও কোটা চায় নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। সংস্কার কমিশন এঁদের জন্য ১০ শতাংশ মনোনয়নের সুযোগ রাখার সুপারিশ করেছে।

এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর জমা দেওয়ার পরিবর্তে ৫০০ ভোটারের সম্মতি এবং এ ক্ষেত্রে একক কিংবা যৌথ হলফনামার মাধ্যমে এই সম্মতির ব্যবস্থা রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ভোটারদের হলফনামার এই শর্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য নির্বাচনে অংশ নেওয়া সহজ করার পরিবর্তে জটিল করতে পারে।

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে গত ১৫ জানুয়ারি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন যে ১৫০টি সুপারিশ দিয়েছে, সেগুলোর মধ্যে এ দুটিও রয়েছে।

সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু, শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তরুণদের জন্য ১০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটিকে কোটা হিসেবে না দেখাই ভালো। কারণ, সরাসরি নির্বাচনে অনেক সময় সংখ্যালঘুরা কোনো আসন পান না। পেলেও হয়তো দু-একটি আসন পান। তাই ১০ শতাংশ রাখা হলে তাঁদের প্রতিনিধিত্বটা আরও বাড়বে। তরুণদের বিষয়টি যুক্ত করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তরুণেরা বড় একটি আন্দোলন করেছে। তাই তাদের রাজনীতিতে আসতে উৎসাহিত করার জন্য হয়তো তাঁরা এটি করেছেন। এটিকে বৈষম্য বলা ঠিক হবে না। রাজনৈতিক দলগুলো এটি বাস্তবায়ন করতে পারবে কি না–এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, দলগুলো এটি বাস্তবায়ন করতে পারবে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন