You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এ‌শিয়ার মধ্যে সবার নিচে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার

দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে চলে যাওয়া শ্রীলংকা কিংবা অর্থনৈতিক সংকটে পর্যুদস্ত পাকিস্তানের পুঁজিবাজার গত বছর বেশ ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। এশিয়ার উদীয়মান পুঁজিবাজারগুলোয় সবচেয়ে বেশি রিটার্ন এসেছে এ দুই দেশের পুঁজিবাজারে। এ সময় ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের পুঁজিবাজারে রিটার্ন ছিল কিছুটা নেতিবাচক। অন্য দেশগুলোর পুঁজিবাজার গত বছর ইতিবাচক ধারায় ছিল। শুধু সূচকের রিটার্ন নয়, বাজার মূলধন, লেনদেন, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণসহ আরো অনেক সূচকেই এগিয়ে ছিল এসব দেশের পুঁজিবাজার। যদিও এক্ষেত্রে পুরোই বিপরীত চিত্র বাংলাদেশে।

এশিয়ার উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে প্রায় সব সূচকেই বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অবস্থান সবার নিচে। যদিও বয়স বিবেচনায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রের চেয়েও পুরনো দেশের পুঁজিবাজার। এদেশে পুঁজিবাজারের যাত্রা ১৯৫৪ সালে পূর্ব পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জ নামে। ১৯৬৪ সালে এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। প্রত্যাশা ছিল বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের পুঁজিবাজার আরো পরিণত হবে। হয়ে উঠবে পুঁজি সংগ্রহে উদ্যোক্তাদের মূল ভরসা। কিন্তু দীর্ঘ ছয় দশকের পথচলায় সে ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেনি ডিএসই। পুরোপুরি কার্যকর ও গতিশীল পুঁজিবাজার হিসেবে নিজেকে বিকশিত ও প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। বিশ্বের অনেক দেশেই অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখছে সেখানকার পুঁজিবাজার। এশিয়ার উদীয়মান অর্থনীতিগুলোয়ও জিডিপির বিপরীতে পুঁজিবাজারের মূলধনের অবস্থান বেশ শক্তিশালী। কিন্তু এক্ষেত্রে অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন