You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সামাজিক ভারসাম্যের প্রয়োজনীয়তা

স্বাধীনতা, শৃঙ্খলা ও সীমা লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলো ব্যক্তি পর্যায়ে অনেকটাই আপেক্ষিক। তবে এ বিষয়গুলো নির্ধারণ করার ব্যাপ্তিটা অনেক বিস্তৃত ও বৈচিত্র্যময়। সমাজ, সংস্কৃতি ও ভৌগোলিক সীমারেখার পরিপ্রেক্ষিতে এর ভিন্নতা রয়েছে। পৃথিবীর এক স্থানে যেটি স্বাধীনতা, অন্য স্থানে তা বিশৃঙ্খলা বা সীমা লঙ্ঘন হিসাবেও বিবেচিত হতে পারে। একটি সমাজব্যবস্থায় নিজের জীবনাচরণ, ভাবনা ও কর্মের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখার ব্যবস্থা বা সক্ষমতাকে ব্যক্তি স্বাধীনতা বলা যেতে পারে। এটি মানুষের মৌলিক অধিকার, যার মাধ্যমে সে স্বাধীনভাবে তার মত প্রকাশ করে থাকে। যেহেতু এটি মৌলিক অধিকার, সেহেতু এর সঠিক চর্চার জন্য একজন যোগ্য ও উপযুক্ত মানুষ হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন সুস্থ ও সুশিক্ষিত মানুষই স্বাধীনতার যথাযথ প্রয়োগ ও এর প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে পারে।

স্বাধীনতা শুধু একটি অধিকার নয়, এর সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে দায়িত্বশীলতা ও সচেতনতা। তাই স্বাধীনতা চর্চার পাশাপাশি দায়বদ্ধতা ও অন্যের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের গুরুত্বও অপরিসীম। নিজের স্বাধীনতা চর্চার ফলে যদি অন্যের অসুবিধা বা বিড়ম্বনা সৃষ্টি হয়, তাহলে সেখানে শৃঙ্খলাভঙ্গের পরিবেশ তৈরি হয়। স্বাধীনতা যেমন সবার কাঙ্ক্ষিত, তেমনি বিশৃঙ্খলাও সবার অপছন্দ। অনেক সময় স্বাধীনতাচর্চা করতে গিয়ে সীমালঙ্ঘনের বিষয়টি চলে আসে, তখনই শুরু হয় দ্বন্দ্ব। কবি রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায় তার ‘স্বাধীনতা’ কবিতায় বলেছেন- ‘স্বাধীনতা-হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে, কে বাঁচিতে চায়? দাসত্ব-শৃঙ্খল বল কে পরিবে পায় হে, কে পরিবে পায়?’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন