শীতে অ্যালার্জি বাড়ে কেন?

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ২০:২৩

চিকিৎসকরা বলেন, শীতকালে বাতাসে পোলেন ও ধূলিকণার সঙ্গে নানা ধরনের ভাইরাসের পরিমাণও বাড়তে থাকে। আবার আর্দ্রতাও কমে যায়। ফলে চোখে নানা রকম অস্বস্তি হতে থাকে। এর সঙ্গে কারও কারও আবার হাঁচি, নাক থেকে অনবরত পানি পড়ার মতো উপসর্গও দেখা যায়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে ‘অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিস’ বলা হয়। 


চোখের চিকিৎসক সুমিত চৌধুরী বলেন, সর্দি-কাশি বা কোনো ধরনের ইনফেকশন থেকেও চোখ লাল হতে পারে। তবে শীতে চোখ লাল হওয়ার প্রবণতা বেশির ভাগই অ্যালার্জি থেকে। শুধু পানির ঝাপটা দিয়ে চোখ-মুখ ধুলে সে ক্ষেত্রে সুরাহা নাও মিলতে পারে। তখন ‘অ্যান্টি-অ্যালার্জি’ বা ‘লুব্রিকেটিং আই ড্রপস’ ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।


১. প্রচণ্ড শীতে আগুনের ধারে দাঁড়াতে ভালো লাগে। কাঠ, কয়লা, গাছের শুকনো পাতা বা কাগজ পুড়িয়ে যে ধোঁয়া নির্গত হয়, তা চোখের সংস্পর্শে এলে চোখ লাল হয়ে যেতে পারে। চোখ থেকে ঘন ঘন পানি পড়তে পারে।


২. শীতের সময়ে লোমশ পোষ্যদের গা থেকে খোসার মতো মৃত কোষ উঠতে শুরু করে। ত্বক বা চোখের খুব কাছাকাছি পোষ্যেরা এলে সেখান থেকেও অ্যালার্জি হতে পারে।


৩. স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় পুরোনো ঘরের দেয়াল, আসবাবে ছত্রাকের বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়। চোখে অ্যালার্জি হওয়ার নেপথ্যে এটির ভূমিকাও কম নয়।


৪. শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতা একেবারে কমে যায়। বাড়তে থাকে ধূলিকণার স্তর। বাইরে তো বটেই, ঘরের ভেতরেও তাদের আনাগোনা রয়েছে। ধুলা কোনোভাবে চোখে প্রবেশ করলে সমস্যা হতে পারে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও