গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে বাঁচার উপায়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:১৭

আলসার মানে ঘা বা ক্ষত। এটি পাকস্থলীতে হলে তাকে বলা হয় গ্যাস্ট্রিক আলসার। আর ক্ষুদ্রান্ত্রের উপরিভাগে হলে ডিওডেনাল আলসার। গলনালির নিচের প্রান্ত বা ছোট অন্ত্রের জেজুনামেও আলসার হতে পারে। একত্রে এসব আলসারকে পেপটিক আলসার বলা হয়ে থাকে।


কারণ


গ্যাস্ট্রিক আলসারের প্রধান কারণ ‘হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি’ নামের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ। এটি দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। পাকস্থলীতে প্রবেশ করে এ ব্যাকটেরিয়া মিউকাস মেমব্রেনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।


ব্যথানাশক ওষুধের ঘন ঘন ব্যবহার, যেমন আইবুপ্রোফেন, ন্যাপ্রক্সেন, এসিক্লোফেনাক, ক্লোফেনাক বা অ্যাসপিরিনের মতো ওষুধ দীর্ঘদিন ধরে বা উচ্চ মাত্রায় সেবন করলে আলসার হতে পারে।


নিদ্রাহীনতা, ধূমপান ও মদ্যপান, জন্মগতভাবে পরিপাকতন্ত্রের গঠনগত কাঠামো দুর্বল হওয়া, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ আলসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। অতিরিক্ত মসলা ও তেল-চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খেলেও ঝুঁকি বাড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও