‘২০২৪’ আর ফিরে আসুক, চায় না আওয়ামী লীগ

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২:০৩

৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। শপথ নেন সংসদ সদস্যরা। গঠন করা হয় মন্ত্রিপরিষদ। হাতে নেওয়া হয় আগামীর পাঁচ বছরের পরিকল্পনা। কিন্তু সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সুযোগ পায়নি টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় আসা আওয়ামী লীগ। মাত্র সাত মাসের মাথায় ক্ষমতাচ্যুত হয় দলটি। গত ৫ আগস্টে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মুখে ভারতে চলে যেতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আত্মগোপনে চলে যান দলের নেতাকর্মীরা। কেউ কেউ গ্রেপ্তার হন। আর বিত্তবান নেতারা পাড়ি জমান বিদেশে।


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির দাবির মুখে ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে ‘নিষিদ্ধ ও সন্ত্রাসী সংগঠন’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। একই দাবি উঠেছে আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রেও। অর্থাৎ টানা ১৫ বছরের অধিক সময় ক্ষমতায় থাকা দলটি আজ দেউলিয়ার পথে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ২০২৪ সালের শুরুতে টানা চতুর্থবারের মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে দলটি। একই বছরে আওয়ামী লীগের এমন করুণ প্রস্থান— কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। ঠিক যেন কল্পনার মতো।


বিষয়টি স্বীকার করে নেন ভারতে অবস্থান করা আওয়ামী লীগের শীর্ষ এক নেতা। নাম প্রকাশ না করে ঢাকা পোস্টকে তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হলেও দিনশেষে আমরা কিন্তু পরাজিত একটি শক্তি। আমরা এখন দেশছাড়া। স্বাভাবিক জীবনে নেই আমরা। ২০২৪ সাল আমাদের জন্য অন্ধকার ডেকে এনেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু পারেনি। ২০২৪ সালেও একই কায়দায় আমাদের ধ্বংস করার চেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু এবারও তারা সফল হবে না। আমরা চাই না ২০২৪ যেন আর ফিরে আসুক।’


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও