গণমাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ!

যুগান্তর খন্দকার হাসনাত করিম প্রকাশিত: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৪

কম্পিউটারের ‘অ্যালগরিদমে’ সংখ্যায় বরকত আনতে গিয়ে যদি A Tales of Two Cities-কে 'A Tale of Sixteen Cities’ লেখা দেখানো হয়, তাহলে সমাধিতে শায়িত চার্লস ডিকেন্স লজ্জায় নির্ঘাত পাশ ফিরে শোবেন। কিংবা জর্জ অরওয়েলের ভুবনজয়ী উপন্যাস 1984-কে যদি 2024 দেখানো হয়, তাহলে স্বর্গবাসী অরওয়েলের যে নির্ঘাত নিদ্রাভঙ্গ ঘটবে, তা আর ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে দেখার প্রয়োজন পড়ে না।


বলছি এ কারণে যে, সম্প্রতি সত্যের সঙ্গে মিথ্যার ‘রুসুমাত’ বা বিবাহবন্ধন পাকাপাকি হয়ে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ ‘হাব’ মেটার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এখন থেকে নিউজ কনটেন্ট জোগাবে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় সংবাদ সংস্থা ‘রয়টার্স।’ সম্প্রতি স্বাক্ষরিত অংশীদারত্বের সমঝোতা চুক্তি মোতাবেক যুক্তরাজ্যের বিশ্বজোড়া নেটওয়ার্কভিত্তিক সংবাদ সংস্থা ‘রয়টার্সের’ নিউজ কনটেন্ট ব্যবহার করতে পারবে টেক কোম্পানি ‘মেটা।’ মজার ব্যাপার হলো, বিশ্বব্যাপী খবরটা তারাই তুলে ধরেছে। সংস্থাটির মূল হোল্ডিং কোম্পানি হলো থমসন-রয়টার্স ইউকে। সামাজিক মাধ্যমের ক্রমবর্ধমান প্রচার প্রসারের কারণে রয়টার্স এমনিতেই মুদ্রণমাধ্যম ও টেলিভিশন থেকে তাদের ফোকাস শিফ্ট করেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দিকে। ‘মেটার’ চ্যাটবট হোয়াটস্ অ্যাপ, ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোয় নিউজ কনটেন্ট ব্যবহার করতে দেওয়ার বিষয়ে ‘রয়টার্স’ বলেছে, তাদের ‘বিশ্বাসযোগ্য’ নিউজ কনটেন্টগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আরও শক্তভাবে তুলে ধরতে ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে সংগত কারণেই চুক্তির শর্তাবলি গোপন রাখা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও