You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অনৈক্যে লাগামহীন ছাত্ররা বাড়াচ্ছে বিশৃঙ্খলা

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দেশে বিভিন্ন খাতে একের পর এক বিশৃঙ্খলা তৈরি হতে দেখা গেছে। বিভিন্ন শ্রেণি, পেশা ও রাজনৈতিক সংগঠনের লোকজন দাবি আদায় করতে গিয়ে সংঘর্ষেও জড়িয়েছেন। এমনকি একসময় প্রতিবিপ্লবের শঙ্কাও জেগেছিল। সে সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মী ও শিক্ষার্থীরা সেসব বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে কাজ করেছেন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ভিন্ন চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজধানী ঢাকায়। হঠাৎ ‘অশান্ত’ হয়ে উঠতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের। বিশেষ করে ঢাকার কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীরা যেন লাগামহীন আচরণ করছেন। যার ফলে পরিস্থিতিটা ঘোলাটে হতে শুরু করেছে। বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। তাই স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে এসব শিক্ষার্থীর লাগাম কার হাতে?

গত রবিবার ভুল চিকিৎসায় অভিজিৎ হাওলাদার নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগে পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেন মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীরা। পরে তারা পাশের শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজেও ভাঙচুর ও লুটপাট করেন। আগের দিনের হামলার পাল্টায় গতকাল সোমবার মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া গত রবিবার রাতে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সটাইল (বুটেক্স) ও ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় আহত হন অনেকে। উঠে শিক্ষার্থী মৃত্যুর গুজবও। হামলা-ভাঙচুর ও সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজ বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্র্তৃপক্ষ। এর মধ্যে সোহরাওয়ার্দী কলেজে দুদিন এবং কবি নজরুল কলেজে একদিন শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কয়েক দিন আগে ঢাকা কলেজ এবং সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরাও সংঘর্ষে জড়িয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন