You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঝড়ঝঞ্ঝায় টিকে থাকা মানুষগুলো নিঃস্ব হল আগুনে

একটু ভালো করে বাঁচার স্বপ্ন নিয়ে দুই যুগ আগে হাতিয়া থেকে চট্টগ্রামে এসে সাগর তীরের আকমল আলী সড়কে বসতি গড়েছিলেন কিরণ জলদাশ। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে টিকে থাকা কিরণ এবার সর্বস্ব হারিয়েছে আগুনে।

ভয়াবহ আগুনে কিরণের পুড়েছে জালসহ মাছ ধরার নানা রকম সরঞ্জাম। বিভিন্ন সময়ে ঝড়, জলোচ্ছ্বাসে বারবার স্বপ্নভাঙ্গা কিরণ ঘুরে দাঁড়াতে পারলেও এবার আর ঘুরে দাঁড়ানোর পথ দেখছেন না।

নগরীর আউটার রিং রোডের বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী আকমল আলী সড়কে শনিবার রাতের ওই অগ্নিকাণ্ডে কিরণ জলদাশের মত সর্বস্ব হারিয়ে পথে বসেছেন অনেকে। তাদের বেশির ভাগই মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিসের হিসাব অনুযায়ী, আগুনে বিভিন্ন ধরনের ৩৭টি স্থাপনা পুড়েছে। বেশির ভাগই জাল রাখার ঘর। চায়ের দোকান, ভাঙ্গারি ও তেলের দোকানও আছে এর মধ্যে।

রাত ১২টায় লাগা এ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে সকাল ৭টার দিকে। আগ্রাবাদ, বন্দর, ইপিজেড ও কেইপিজে স্টেশনের ৯টি ইউনিট প্রায় সাত ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে বলে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন