ফ্রেশারদের মধ্যে চাকরিদাতারা কী খোঁজেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ১৮:৪০

একদিকে তরুণেরা বলেন, শুধু সনদ থাকলেই চাকরি মেলে না। অন্যদিকে চাকরিদাতারা বলেন, তাঁরা যোগ্য লোক পান না। ঘাটতিটা আসলে কোথায়? সদ্য স্নাতকদের মধ্যে চাকরিদাতা বা করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত কোন কোন দক্ষতা দেখতে চান? চাকরিদাতা, মানবসম্পদ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদদের সঙ্গে কথা বলে তা-ই জানার চেষ্টা করেছেন জাহিদ হোসাইন খান।


সৃজনশীলতা এখন সবার আগে


চাকরিদাতা একজন ‘ফ্রেশারের’ মধ্যে সবার আগে সৃজনশীলতা খোঁজেন। বলছিলেন পেট্রোম্যাক্স এলপিজি লিমিটেডের মানবসম্পদ পরিচালক লামিয়া বুশরা। লামিয়া এর আগে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের গ্রুপ মানবসম্পদপ্রধান, ব্র্যাক ব্যাংকের রিক্রুটমেন্ট ও রিলেশনশিপ–প্রধানসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন। তিনি বলেন, ‘সৃজনশীল কর্মীরা সাধারণত সমস্যার নতুন নতুন সমাধান খুঁজতে পারেন। প্রচলিত চিন্তার বাইরে গিয়ে ভাবতে পারেন, উদ্ভাবনী সমাধান দিতে পারেন। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো এমনটাই চায়।’ ২০২৩ সালের ম্যাকিঞ্জ অ্যান্ড কোম্পানির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭৮ ভাগ নিয়োগকর্তা সদ্য স্নাতকদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হিসেবে সমস্যা সমাধান ও সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনাকে এগিয়ে রাখেন। মনে রাখতে হবে, সৃজনশীলতা শুধু শিল্পকলা বা ডিজাইনের বিষয় নয়। বরং সমস্যার সমাধানে নতুন পদ্ধতি বের করা, দলগত কাজের মধ্যে নতুন ধারা আনা কিংবা বিপণন পরিকল্পনার ক্ষেত্রে নিত্যনতুন চিন্তাধারা যোগ করা—এসবও সৃজনশীলতারই অংশ।


শেখার আগ্রহ থাকতেই হবে


ফ্রেশারদের মধ্যে চাকরিদাতারা আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ খোঁজেন, আর তা হলো শেখার আগ্রহ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) অধ্যাপক খালেদ মাহমুদ বলেন, ‘প্রযুক্তি ও বিশ্বব্যবস্থা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই কাজের ধরন এবং চাহিদাও বদলে যাচ্ছে। কেউ যদি দ্রুত নতুন জিনিস শিখতে ও তা প্রয়োগ করতে পারেন, তিনি প্রতিষ্ঠানের জন্যও অপরিহার্য হয়ে ওঠেন। নিয়োগকর্তারা সব সময় এমন ব্যক্তিকে মূল্যায়ন করেন, যাঁর মধ্যে নমনীয় মানসিকতা আছে। যে নিয়মিত নিজের দক্ষতাকে আপডেট করে। অনেক সময় ফ্রেশারদের লিংকডইন বা সোশ্যাল মিডিয়ার আচরণ দেখেও তাঁর শেখার আগ্রহ বা মানসিকতা বোঝা যায়। অনলাইনে একজন মানুষ কেমন আচরণ করছেন, চাকরিদাতারা আজকাল সেটাও দেখেন।’


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও