You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হৃৎপিণ্ডের সুরক্ষা নিজের হাতে

আগামীকাল অর্থাৎ সেপ্টেম্বর মাসের শেষ রোববার বিশ্ব হার্ট বা হৃৎপিণ্ড দিবস। এ দিবসের আগে জেনে রাখুন, হৃৎপিণ্ডের সুরক্ষা নিজের হাতে। এককথায় বললে, হৃৎপিণ্ড ঠিক রাখতে লাইফস্টাইলে বদল আনুন।

শুধু বয়স্ক এবং মোটা মানুষদের হার্টের অসুখ হয়—এই ধারণা মোটেও সঠিক নয়। বর্তমানে তরুণদের মাঝে হার্টের অসুখ ব্যাপক হারে বেড়েছে। ফলে তাঁদের হার্ট অ্যাটাকের পরিমাণও বাড়ছে। এ ব্যাপারে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে অল্প বয়সী হার্টের রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়বে।

প্রতিবছর বিশ্বে অন্তত পৌনে দুই কোটি মানুষ হৃৎপিণ্ডের কোনো না কোনো রোগে প্রাণ হারায়। বাংলাদেশেও এ সংখ্যা কম নয়। ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত হৃৎপিণ্ডের অসুস্থতাজনিত মৃত্যুর সংখ্যা আড়াই কোটিতে উত্তীর্ণ হবে। অথচ সচেতন হলেই হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

হৃদ্‌যন্ত্র সুস্থ রাখতে করণীয়

সঠিক খাদ্যাভ্যাস
হার্টের রোগ প্রতিরোধে এটি গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য আপনাকে সঠিক খাবার বাছাই করা শিখতে হবে। সব ধরনের ফল ও রঙিন শাকসবজি খেতে হবে। শাকসবজি ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এগুলো ধমনির সুরক্ষা নিশ্চিত করে। এর আঁশ রক্তে খারাপ চর্বির পরিমাণ কমিয়ে দেয় বলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমে। শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিন অন্তত একটি পেয়ারা বা আপেল খেতে চেষ্টা করতে হবে।

পর্যাপ্ত ঘুম
রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে। দিনের আলোতে ঘুমানো যাবে না। রাতের আঁধারে ঘুমালে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে। আর না ঘুমালে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। 

ব্যায়াম
শুধু ডায়াবেটিস হলে আর ওজন বেড়ে গেলে হাঁটতে হবে, এ ভাবনা সঠিক নয়। সুস্থ থাকার জন্য একজন মানুষের প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ মিনিট ব্যায়ামের অভ্যাস করতে হবে। সকাল, বিকেল বা রাতে সুবিধামতো সময়ে ব্যায়াম করতে পারেন। নিয়মিত শরীরচর্চা হার্টের সুরক্ষা প্রদানসহ শরীরকে সব ধরনের রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন